Ambeexin Capsule 250 mg এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

ব্যবহার

এমোক্সিসিলিন, ß-ল্যাকটামেজ তৈরী করে না এমন সব সংবেদনশীল বিভিন্ন প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এ জাতীয় সংক্রমণগুলো হচ্ছে- কান, নাক ও গলার সংক্রমণ (যেমন-ওটাইটিস মিডিয়া, সাইনুসাইটিস, টনসিলাইটিস, ফ্যারিনজাইটিস, ল্যারিনজাইটিস) নিম্ন শ্বাসনালীর সংক্রমণ (যেমন-নিউমোনিয়া, একিউট এবং ক্রনিক ব্রংকাইটিস, লাং এব্সেস, এমপায়েমা, ব্রংকিএকটাসিস) ত্বক ও নরম কলার সংক্রমণ (যেমন-সেলুলাইটিস, কার্বাংক্যালস, ফুরাংকিউলোসিস, সংক্রমিত ক্ষত, এব্সেস) জেনিটো-ইউরেনারি ট্রাক্ট সংক্রমণ (যেমন- পায়েলোনেফ্রাইটিস, সিস্টাইটিস এবং ইউরেথ্রাইটিস) ভেনেরাল ডিজিজ (যেমন-একিউট আনকমপ্লিকেটেড গণোরিয়া)। দাঁতের এব্সেস-এর ক্ষেত্রে, এটি শর্ট-টার্ম থেরাপি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। H. pylori-জনিত ডিওডেনাল আলসার বা এর ঝুঁকি কমাতে এটি ক্লারিথ্রোমাইসিন ও ল্যান্সোপ্রাজোলের সাথে (ট্রিপল থেরাপি হিসেবে) ব্যবহৃত হয়।

Ambeexin Capsule 250 mg এর দাম কত? Ambeexin Capsule 250 mg এর দাম Unit Price: ৳ 3.55 (100s pack: ৳ 355.00)

Ambeexin Capsule 250 mg in Bangla
Ambeexin Capsule 250 mg in bangla
বাণিজ্যিক নাম Ambeexin Capsule 250 mg
জেনেরিক এমোক্সিসিলিন ট্রাইহাইড্রেট
ধরণ Capsule
পরিমাপ 250 mg
দাম Unit Price: ৳ 3.55 (100s pack: ৳ 355.00)
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী Ambee Pharmaceuticals Ltd.
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা October 19, 2023 at 6:27 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Ambeexin Capsule 250 mg খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

প্রাপ্ত বয়স্ক: ২৫০ মিঃগ্রাঃ করে দিনে ৩ বার, তীব্র সংক্রমণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫০০ মিঃগ্রাঃ করে দিনে ৩ বার ।বাচ্চা (১০ বৎসর পর্যন্ত): ১২৫ মিঃগ্রাঃ করে দিনে ৩ বার তীব্র সংক্রমণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২৫০ মিঃগ্রাঃ করে দিনে ৩ বার। তীব্র বা বারবার হয় এমন ধরনের শ্বাসতন্ত্রীয় সংক্রমণ (পুরুলেন্ট)-এর ক্ষেত্রে ৩ গ্রাম করে ১২ ঘন্টা পরপর। মধ্যকর্ণের সংক্রমণ: প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ১ গ্রাম করে দিনে ৩ বার প্রতি চার ঘন্টা পরপর এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দৈনিক ৪০ মিঃগ্রাঃ/কেজি দৈহিক ওজন হিসেবে ৩ টি বিভক্ত মাত্রায় (সর্বোচ্চ মাত্রা দৈনিক ৩ গ্রাম)। নিউমোনিয়া: ৫০০-১০০০ মিঃগ্রাঃ করে দিনে ৩ বার । ডেন্টাল এব্সেস: ৩ গ্রাম করে ১০-১২ ঘন্টা পরপর। মূত্রনালীর সংক্রমণ: ৩ গ্রাম করে ১০-১২ ঘন্টা পরপর। গণোরিয়া: ১ গ্রাম প্রোবেনেসিড-এর সাথে ২-৩ গ্রামের এককমাত্রা (প্রোবেনেসিড ২ বৎসরের নিচের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে প্রতিনির্দেশিত)। বৃক্কীয় বৈকল্যের ক্ষেত্রে দৈনিক মাত্রা কমানোর প্রয়োজন হতে পারে। সংমিশ্রিত সাস্পেনশনের প্রয়োজনীয় পরিমাণ, দুধ, ফলের রস বা পানির সাথে মিশিয়ে তৎক্ষণাৎ গ্রহণ করা যেতে পারে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো মৃদুমাত্রার এবং ক্ষণস্থায়ী। এগুলো হলো-ডায়রিয়া, বদহজম এবং কদাচিৎ র‌্যাশ। সিউডোমেমব্রেনাস কলাইটিস্ এর মত ঘটনা কদাচিৎ লক্ষ্য করা যায়।

সতর্কতা

চিকিৎসা চলাকালে ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাকজনিত সুপারইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনার বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হবে। সুপারইনফেকশন হলে এমোক্সিসিলিন গ্রহণ বন্ধ করতে হবে এবং যথোপযুক্ত চিকিৎসা নিতে হবে।

মিথস্ক্রিয়া

এমোক্সিসিলিন ও প্রোবেনেসিডের সাথে যুগপৎ ব্যবহারে এমোক্সিসিলিনের প্লাজমা ঘনত্ব বৃদ্ধি ও দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। এমোক্সিসিলিন, আন্ত্রিক ফ্লোরা নষ্ট করতে পারে যা ইস্ট্রোজেনের পূণঃশোষণ কমিয়ে ফেলে এবং মুখে সেবনযোগ্য ইস্ট্রোজেন-প্রোজেস্টেরন সংবলিত জন্মপ্রতিরোধক জাতীয় ঔষধের কার্যকারিতা হ্রাস করতে পারে।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

US FDA-এর প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরী অনুযায়ী এমোক্সিসিলিন 'B' শ্রেণীভূক্ত ঔষধ। তাছাড়া, গর্ভাবস্থায় এটি ব্যবহারের সুনিয়ন্ত্রিত ও পর্যাপ্ত তথ্য নেই। যেহেতু প্রাণিজ প্রজনন গবেষণা সর্বদা মানবদেহে কার্যকারিতা সন্বন্ধে পূর্ব ধারণা দেয় না, সেহেতু এই ঔষধটি গর্ভাবস্থায় কেবল সুনির্দিষ্টভাবে প্রয়োজন হলেই ব্যবহার করা উচিত। এমোক্সিসিলিন স্তন্যদুগ্ধে নিঃসৃত হয়। সুতরাং, স্তন্যদাত্রী মায়েদের ক্ষেত্রে এমোক্সিসিলিন ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

বৈপরীত্য

পেনিসিলিন জাতীয় ঔষধের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে এমোক্সিসিলিন প্রতিনির্দেশিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো ও তাপ থেকে দূরে শুষ্ক স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share