Aristo D3 40000 IU Capsule এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

ব্যবহার

Aristo D3 40000 IU Capsule এর কাজ যেসব মানুষ সূর্যালোকের সংস্পর্শে কম আসে এবং যাদের খাদ্যে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি রয়েছে তাদের দেহে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি দেখা যায়। ভিটামিন ডি৩ পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও ফসফেট শোষণের মাধ্যমে মজবুত অস্থি ও দাঁত গঠন; রিকেটস, অস্টিওম্যালাসিয়া, অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ডি৩, গর্ভাবস্থায় প্রি-একলামসিয়া প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এবং শিশুদের পুষ্টির জন্য স্তন্যদানকালে অতি প্রয়োজনীয়

Aristo D3 40000 IU Capsule এর দাম কত? Aristo D3 40000 IU Capsule এর দাম

Aristo D3 40000 IU Capsule Aristo D3 40000 IU Capsule in Bangla
Aristo D3 40000 IU Capsule in bangla
বাণিজ্যিক নাম Aristo D3 40000 IU Capsule
জেনেরিক কোলিক্যালসিফেরল [ভিটামিন ডি৩]
ধরণ Capsule
পরিমাপ 40000 IU
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী Aristopharma Ltd.
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা January 7, 2025 at 1:49 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Aristo D3 40000 IU Capsule খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

প্রাপ্তবয়স্ক- ভিটামিন ডি৩ এর ঘাটতি পূরণে: প্রতি সপ্তাহে ৪০০০০ আইইউ ৭ সপ্তাহ পর্যন্ত। মেইনটেনেন্স থেরাপির মাত্রা দৈনিক ১৪০০-২০০০ আইইউ। ২৫ হাইড্রক্সিভিটামিন ডি টার্গেট লেভেলে অর্জিত হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য মেইনটেনেন্স থেরাপি শুরুর ৩-৪ মাস পর এটির পরিমাণ নির্ণয় করা উচিত। ভিটামিন ডি৩ এর ঘাটতি প্রতিরোধে: প্রতি ৪ সপ্তাহে ২০০০০ আইইউ করে সেবন করতে হবে। নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রায় প্রয়োজন হতে পারে। অস্টিওপোরোসিস রোগীদের সহায়ক চিকিৎসায়: প্রতি মাসে ২০০০০ আইইউ। শিশু (১২-১৮ বছর)- ভিটামিন ডি৩ ঘাটতি জনিত চিকিৎসায়: প্রতি ২ সপ্তাহে ২০০০০ আইইউ ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত। ভিটামিন ডি৩ ঘাটতি প্রতিরোধে: প্রতি ৬ সপ্তাহে ২০০০০ আইইউ। শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহারঃ ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ডি৩ এর নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা প্রতিষ্ঠিত হয়নি।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সাধারণত সকল ভিটামিন সাপ্লিমেন্টকে নিরাপদ এবং সুসহনীয় রূপে গণ্য করা হয়। তবে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যেতে পারে, যেমন- ক্ষুধামন্দা, অবসন্নতা, বমি ও বমিবমি ভাব, ডায়রিয়া, মাথাব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, ওজন কমা, বহুমূত্র, অতিরিক্ত ঘাম, পিপাসা, মাথাঘোরা, প্লাজমা ও মূত্রে ক্যালসিয়াম ও ফসফেটের অতিরিক্ত মাত্রা।

সতর্কতা

অতিরিক্ত মাত্রার ভিটামিন ডি৩ সেবনকারী, কিডনীর জটিলতা সম্পন্ন, গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদানকারী মহিলাদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর সিরামে ক্যালসিয়াম এর মাত্রা পর্যবেক্ষণ করতে হবে। যেসব রোগী ডিজোক্সিন ও থায়াজাইড ডাইইউরেটিকস সেবন করে থাকেন তাদের ডাক্তারের পরামর্শ মতে ভিটামিন ডি৩ সেবন করা উচিত। যকৃৎ ও কিডনীর জটিলতা, প্রাইমারি হাইপারথাইরোয়েডিজম, লিমফোমা, টিউবারকিউলোসিস ও গ্র্যানুলোমেটাস এর মত রোগে আক্রান্ত রোগীদের ডাক্তারের পরামর্শ মতে ভিটামিন ডি৩ সেবন করা উচিত।

মিথস্ক্রিয়া

যেসব ওষুধ দ্বারা ভিটামিন ডি৩ এর শোষণ ও বিপাকে বাধা প্রদানের মাধ্যমে দেহে ভিটামিন ডি৩ এর ঘাটতি হয় সেসব ওষুধ হলো- ম্যাগনেসিয়াম সম্বলিত এন্টাসিড, ডিজোক্সিন, থায়াজাইড ডাইইউরেটিকস, কোলেস্টাইরামিন, কোলেষ্টিপল, ফিনাইটোয়িন, ফেনোবারবিটল, অরলিস্ট্যাট এবং মিনারেল অয়েল। এছাড়াও কর্টিকোস্টেরয়েড যেমন- প্রেডনিসোলোন দেহে ভিটামিন ডি৩ এর প্রয়োজনীয়তা বাড়ায়।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভাবস্থায় ৪০০০ আই ইউ পর্যন্ত ভিটামিন ডি৩ নিরাপদ। গর্ভবতীদের জন্য নির্দেশিত দৈনিক সেবন মাত্রা ৪০০ আই ইউ। তবে যে সব নারীদের ভিটামিন ডি৩ এর ঘাটতি রয়েছে তারা বেশী মাত্রায় সেবন করতে পারে। গর্ভবতীদের উচিত চিকিৎসকের পরার্মশ অনুযায়ী ভিটামিন ডি৩ সেবন করা। কারন, রোগের ধরন এবং চিকিৎসায় সাড়াদানের উপর তাদের ভিটামিন ডি৩ এর চাহিদার তারতম্য হতে পারে।ভিটামিন ডি৩ এবং এর বিপাককৃত উপাদান গুলো বুকের দুধে নিঃসরিত হয়। বুকের দুধ পানরত নবজাতকদের মধ্যে ভিটামিন ডি৩ এর মাত্রাধিক্যতা পরিলক্ষিত হয় নাই। তারপরও বুকের দুধ পানরত শিশুদের ভিটামিন ডি৩ এর সেবন মাত্রা বৃদ্ধির সময় মায়ের ভিটামিন ডি৩ সেবন মাত্রার দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

বৈপরীত্য

হাইপারক্যালসেমিয়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত সকল রোগে ভিটামিন ডি৩ প্রতিনির্দেশিত। এছাড়াও ভিটামিন ডিত এবং এর অন্যান্য উপাদানের প্রতি সংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে এবং ভিটামিন ডি৩ এর বিষক্রিয়ার কোন প্রমান থাকলেও এটি প্রতিনির্দেশিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

মাত্রাধিক্যে হাইপারভিটামিনোসিস ডি হতে পারে।

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ৩০ ডিগ্রী সেঃ তাপমাত্রার নীচে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share