ব্যবহার
Benocef Capsule 500 mgের নিম্নলিখিত সংবেদনশীল গ্রাম-পজেটিভ ... Read more
Benocef Capsule 500 mg এর দাম কত? Benocef Capsule 500 mg এর দাম Unit Price: ৳ 15.00 (4 x 7: ৳ 420.00) Strip Price: ৳ 105.00
Benocef Capsule 500 mg in bangla
বাণিজ্যিক নাম |
Benocef Capsule 500 mg |
জেনেরিক |
সেফরাডিন |
ধরণ |
Capsule |
পরিমাপ |
500 mg |
দাম |
Unit Price: ৳ 15.00 (4 x 7: ৳ 420.00) Strip Price: ৳ 105.00 |
চিকিৎসাগত শ্রেণি |
|
উৎপাদনকারী |
Benham Pharmaceuticals Ltd. |
উপলভ্য দেশ |
Bangladesh |
সর্বশেষ সম্পাদনা |
January 7, 2025 at 1:49 am |
খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
Benocef Capsule 500 mg খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
মুখে সেবনযোগ্য-প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে:
মূত্রতন্ত্রের সংক্রমণ: ৫০০ মিগ্রা দিনে চার বার অথবা ১ গ্রাম দিনে দুইবার। তীব্র এবং দীর্ঘমেয়াদী সংক্রমণের চিকিৎসার জন্য মাত্রা বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
যেসকল সংক্রমণ জটিলতা ধারণ করতে পারে- যেমন প্রােস্টেটের সংক্রমণ, এপিডিডাইমাইটিস এসব ক্ষেত্রে নিবিড় ভাবে চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া উচিত।
শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ: সংক্রমণের স্থান ও তীব্রতার উপর ভিত্তি করে ২৫০ মিগ্রা থেকে ৫০০ মিগ্রা দিনে চারবার অথবা ৫০০ মিগ্রা থেকে ১ গ্রাম দিনে দুইবার।
ত্বক ও নরম কলার সংক্রমণ: সংক্রমণের স্থান ও তীব্রতার উপর ভিত্তি করে ২৫০ মিগ্রা থেকে ৫০০ মিগ্রা দিনে চারবার অথবা ৫০০ মিগ্রা থেকে ১ গ্রাম দিনে দুইবার।
শিশুদের ক্ষেত্রে:
দৈনিক ২৫ মিগ্রা থেকে ৫০ মিগ্রা প্রতি কেজি দৈহিক ওজন হিসাবে দুই বা চারটি সমবিভক্ত মাত্রায়।
মধ্যকর্ণের প্রদাহে: দৈনিক ৭৫ মিগ্রা থেকে ১০০ মিগ্রা প্রতি কেজি দৈহিক ওজন হিসাবে দুই বা চারটি বিভক্ত মাত্রায় ছয় থেকে বার ঘণ্টা অন্তর। দৈনিক সর্বোচ্চ মাত্রা: ৪ গ্রাম।
বয়স্ক রােগী:
সাধারণত প্রাপ্ত বয়স্কদের মাত্রাই তাঁদের জন্য উপযুক্ত। কিন্তু যে সকল রােগীর বৃক্ক (কিডনী) ও যকৃতের (লিভার) কার্যকারীতার সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে চিকিৎসা চলাকালীন সময় বিশেষ ভাবে পর্যবেক্ষণ করা প্রয়ােজন।
ইনজেকশন-
প্রাপ্ত বয়স্কঃ প্রচলিত মাত্রা হচ্ছে দিনে ২-৪ গ্রাম চারটি সমবিভক্ত মাত্রা, দিনে সর্বোচ্চ ৮ গ্রাম পর্যন্ত দেয়া যাবে। প্রি-অপারেটিভ প্রতিষেধক হিসাবে ১-২ গ্রাম একক মাত্রা মাংসপেশী অথবা শিরাপথে দেয়া যাবে।
শিশুঃ প্রচলিত মাত্রা হচ্ছে শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ৫০-১০০ মিগ্রা চারটি সমবিভক্ত মাত্রা, দিনে সর্বোচ্চ শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ৩০০ মিগ্রা পর্যন্ত দেয়া যাবে।
বৃক্কের (কিডনী) অকার্যকারীতার ক্ষেত্রে: যে সকল রােগী হেমোডায়ালাইসিসের মাধ্যমে চিকিৎসাধীন নয় তাদের ক্ষেত্রে নিম্ন লিখিত মাত্রা নির্দেশিত: (৫০০ মিগ্রা ৬ ঘণ্টা অন্তর অন্তর মাত্রার উপর ভিত্তি করে।)
ক্রিয়াটিনিন ক্লিয়ারেন্স >২০ মিলি/মিনিট: ৫০০ মিগ্রা ৬ ঘণ্টা অন্তর
ক্রিয়াটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৫ থেকে ২০ মিলি/মিনিট: ২৫০ মিগ্রা ৬ ঘণ্টা অন্তর
ক্রিয়াটিনিন ক্লিয়ারেন্স <৫ মিলি/মিনিট: ২৫০ মিগ্রা ৫০ থেকে ৭০ ঘণ্টা অন্তর
যে সকল রােগী দীর্ঘদিন যাবত এবং অনিয়মিত হেমােডায়ালাইসিসের মাধ্যমে চিকিৎসাধীন তাঁদের জন্য নির্দেশিত মাত্রা হচ্ছে নিম্নরূপ:
হেমােডায়ালাইসিসের শুরু করার সময় ২৫০ মিগ্রা
হেমােডায়ালাইসিস শুরু করার পর ২৫০ মিগ্রা ৬ থেকে ১২ ঘণ্টা অন্তর
হেমােডায়ালাইসিস শুরু করার পর ২৫০ মিগ্রা ৩৬ থেকে ৪৮ ঘণ্টা অন্তর
যদি শেষ বারে করা হেমােডায়ালাইসিস চলাকালীন সময়ে মাত্রা প্রয়ােগের পর ৩০ ঘণ্টা অতিক্রান্ত হয় সেক্ষেত্রে পরবর্তি হেমােডায়ালাইসিস শুরু করার পূর্বে ২৫০ মিগ্রা মাত্রা প্রয়ােগ করতে হবে।
সবধরণের রােগীদের জন্য অতিরিক্ত তথ্য:
দীর্ঘমেয়াদী এবং মারাত্মক সংক্রমণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মাত্রা হচ্ছে ১ গ্রাম পর্যন্ত দিনে চার বার, সেক্ষেত্রে রােগীর বয়স এবং শারীরিক ওজন বিবেচ্য বিষয় নয়।
রােগের উপসর্গ প্রশমনের পরেও অথবা জীবানু ধ্বংশ হওয়ার পরেও আরাে ২ থেকে ৩ দিন চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া উচিত।
হেমােলাইটিক স্ট্রেপ্টোক্কাই দ্বারা সংঘটিত সংক্রমণের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য বাতজ্বর (রিউমেটিক ফিভার) অথবা ঘুমেরুলােনেফ্রাইটিসের ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য এই চিকিৎসা অন্তত আরাে ১০ দিন চালিয়ে যাওয়া উচিত।
দীর্ঘমেয়াদী মূত্রতন্ত্রের সংক্রমণের ক্ষেত্রে কয়েক মাস অন্তর অন্তর নিয়মিত রােগীর ব্যাক্টেরিয়ালজিক্যাল ও ক্লিনিক্যাল পর্যবেক্ষণ করা প্রয়ােজন।
উল্লেখিত নির্দেশিত মাত্রার বাইরে কোন মাত্রার চিকিৎসা করা উচিত নয়।
মারাত্মক সংক্রমণ ছাড়া কোন ক্ষেত্রেই। কোন ভাবেই শিশুদের জন্য নির্ধারিত মাত্রা যেন প্রাপ্তবয়স্কদের মাত্রাকে অতিক্রম না করে তা বিশেষ ভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।
কোন কোন দীর্ঘমেয়াদী সংক্রমণের ক্ষেত্রে Benocef Capsule 500 mg দিয়ে চিকিৎসা কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়ার প্রয়ােজন হতে পারে।
একই নির্দেশিত মাত্রায় ইন্ট্রামাসকুলার (মাংশপেশীতে প্রয়ােগযােগ্য)/ ইন্ট্রাভেনাস (শিরায় প্রয়ােগযােগ্য) ইঞ্জেকশনের পরিবর্তে মুখে সেবনযােগ্য ওষুধও প্রয়ােগ করা যেতে পারে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিপাকীয় অসামঞ্জস্যতা ও অতিসংবেদনশীলতার ঘটনা পরিলক্ষিত হয়। অতিসংবেদনশীলতা সেই সব রােগীদের ক্ষেত্রেই বেশি লক্ষ্য করা যায় অথবা যাদের পূর্ব থেকেই অন্য ওষুধের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা, অ্যালার্জি, হাঁপানী, জ্বরজ্বর। ভাব, আর্টিকারিয়া (চুলকানী) ইত্যাদি সমস্যার ইতিহাস ছিল। মাঝে মাঝে ত্বকের প্রদাহের ঘটনাও পরিলক্ষিত হয়।বিরল বিরুপ প্রতিক্রিয়াসমূহঃ জিহ্বাতে ব্যথা, বুক জ্বালাপােড়া করা, ঝিমুনী, বুক চেপে আসা, বমিবমি ভাব, বমি হওয়া, পাতলা পায়খানা, পেটব্যথা, যােনীপ্রদাহ, ক্যান্ডিভিয়া ছত্রাকের অতি বংশবৃদ্ধি। ত্বকের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া ও অতিসংবেদনশীলতার লক্ষণগুলাে হচ্ছে- চুলকানী (আর্টিকারিয়া), র্যাশ, অস্থিসন্ধির ব্যথা, হাতে পায়ে পানি জমা (ইডিমা)।
রক্ত ও লাসিকাতন্ত্রের সমস্যা: জানা যায়নি- রক্তের সমস্যা যেমন থ্রম্বােসাইটোপেনিয়া, লিউকোপেনিয়া, এ্যাগ্র্যানুলােসাইটোসিস, এ্যাপ্লাস্টিক এ্যানিমিয়া (রক্তশূন্যতা), হেমােলাইটক এ্যানিমিয়া (রক্তশূন্যতা)।
ইমিউন সিস্টেম সংক্রান্ত সমস্যা (রােগপ্রতিরােধতন্ত্রের সমস্যা): জানা যায়নি- জ্বর, সিরামসিকনেসের মত অবস্থা (দুর্বলতা), এ্যানাফাইলেটিক।
মনেরােগ সক্রান্ত সমস্যা: জানা যায়নি- দ্বিধাগ্রস্থতা, ঘুমে ব্যাঘাত ঘটা।
স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা: অতিসক্রিয়তা, হাইপারটোনিয়া, ঝিমুনীভাব, ভীতি। বিরল সমস্যা: মাথা ব্যথা।
যকৃত ও পিত্তথলি সংক্রান্ত সমস্যা: পুনরাবৃত্তির হার জানা যায়নি- যকৃতের এনজাইমের সমস্যা, যকৃতে কোষের সাময়ীক প্রদাহ, পিত্ত ঘটিত জন্ডিস।
মূত্রতন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যা। জানা যায়নি: পরিবর্তনীয় নেফ্রন মধ্যবর্তী প্রদাহ/ সংক্রমণ।
পরীক্ষা নিরিক্ষা সংক্রান্ত: রক্তে ইউরিয়া নাইট্রোজেন, রক্তের ক্রিয়াটিনিন, এ্যালানিন এ্যামিনােট্রান্সফেরেস, এ্যাসপার্টেট এ্যামিনােট্রান্সফেরেস, টোটাল বিলিরুবিন, এ্যালকালাইন ফসফাটেস ইত্যাদি বাড়িয়ে দিতে পারে।
সতর্কতা
রােগ জীবানুরােধী (এ্যান্টিইনফেষ্টিভ) ওষুধ দীর্ঘ দিন ধরে ব্যাবহারের ফলে উক্ত জীবানুনাশকরােধী জীবানুর প্রাদূর্ভাবের ফলে অতিসংক্রমণের (সুপারইনফেকশন) সম্ভাবনা থাকে।যে সকল রােগীদের পেনিসিলিনের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে Benocef Capsule 500 mg সতর্কতার সাথে প্রয়ােগ করা উচিত। কারণ এই সকল রােগীদের ক্ষেত্রে বিটাল্যাক্টাম জাতীয় ওষুধের মধ্যে ক্রস -সেন্সিটিভিটি ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।সেফালােস্পােরিন জাতীয় ওষুধ কুম্বস পরীক্ষায় ইতিবাচক ফল নির্দেশ করতে পারে। যখন নবজাতকের ক্ষেত্রে কুম্বস টেস্ট করা হয় যে মা সন্তান প্রসবের পূর্বেই সেফালােস্পােরিন জাতীয় ওষুধ ব্যাবহার করেছিল সেই নবজাতকের ক্ষেত্রে কুম্বস টেস্টের ফল ওষুধের কারণে ইতিবাচক হতে পারে।যখন বেনেডিক্ট বা ফেলিং দ্রবনের সাহায্যে অথবা ক্লিনিটেস্ট দিয়ে মূত্রে গ্লুকোজের উপস্থিতি পরীক্ষা করা হয়, তখন Benocef Capsule 500 mgের কারণে ভুল ইতিবাচক ফল পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু এনজাইম সহযােগে যেমন ক্লিনিস্টিক্স, ডায়াস্টিক্স দিয়ে পরীক্ষা করলে এটি ঘটনা।বৃক্ক অকার্যকরী রােগীর ক্ষেত্রে মাত্রা সমন্বয়ের প্রয়ােজন হয়।এই ওষুধটিতে ল্যাক্টোজ রয়েছে। যদি কোন রােগীর গ্লুকোজের প্রতি বংশগত দূর্লভ অসহনীয়তা, ল্যাপ ল্যাক্টোজের অভাব বা গ্লুকোজ-গ্যালাক্টোজের শােষনের সমস্যা থাকে তাদের ক্ষেত্রে এই ওষুধ ব্যাবহার করা অনুচিত।
মিথস্ক্রিয়া
অন্যান্য ওষুধের সাথে ক্রিয়া:
লুপ ডাইইউরেটিক জাতীয় ওষুধ সেফালােস্পােরিনের বৃক্কের বিষক্রিয়ার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
প্রােবেনেসিড বৃক্কের মাধ্যমে সেফালােস্পােরিনের নিঃসরণ হ্রাস করার ফলে রক্তে Benocef Capsule 500 mgের ঘনত্ব বাড়িয়ে দিতে পারে।
যেহেতু পেনিসিলিন ও সেফালােস্পােরিন জাতীয় ওষুধের মধ্যে আংশিক ক্রস-সেন্সিটিভিটি ঘটারও উদাহরণ রয়েছে, তাই যে সকল রােগীদের পেনিসিলিনের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে Benocef Capsule 500 mg ব্যাবহার করা উচিত।
গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার
যদিও প্রাণীকূলের উপর করা পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়নি যে এটি ব্রণের জন্য ক্ষতিকারক, তারপরও এটি প্রতিষ্ঠিত নয় যে Benocef Capsule 500 mg গর্ভাবস্থায় নিরাপদ। Benocef Capsule 500 mg মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় তাই স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে এটি সতর্কতার সাথে ব্যাবহার করা উচিত। যেহেতু এই ওষুধ ঝিমুনী তৈরী করতে পারে তাই রােগীকে গাড়ীসহ অন্যান্য ঝুকিপূর্ণ যন্ত্রপাতি পরিচালনা করার সময় সতর্ক থাকতে হবে।
বৈপরীত্য
যে সকল রােগীদের সেফালােস্পােরিন জাতীয় ওষুধের প্রতি আতিসংবেদনশীলতা রয়েছে তাদের জন্য Benocef Capsule 500 mg প্রতিনির্দেশিত।
অতিরিক্ত সতর্কতা
তীব্র ওভারডোজ
Benocef Capsule 500 mgের মাত্রাতিরিক্ততার উপসর্গগুলাে সুনির্দিষ্ট নয় এবং সাধারনত বমিবমি ভাব, বমি হওয়া, পাতলা পায়খানা এবং পাকস্থলির সমস্যা হয়। মাত্রাতিরিক্ততার ক্ষেত্রে উপসর্গভিত্তিক এবং সহায়ক চিকিৎসা করা উচিত। যদি কোন ক্ষেত্রে অনেক বেশী পরিমানে গ্রহণের ঘটনা ঘটে তবে সেক্ষেত্রে পাকস্থলি পরিস্কার করতে হবে।
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া
সংরক্ষণ
Benocef Capsule 500 mg সাসপেনশন তাৎক্ষনিক তৈরি করতে হবে। সংমিশ্রিত সাসপেনশন সাধারন তাপমাত্রায় রাখলে ৭ দিনের মধ্যে অথবা রেফ্রিজারেটরে রাখলে ১৪ দিনের মধ্যে ব্যবহার করতে হবে। Benocef Capsule 500 mg ইঞ্জেকশনের দ্রবণকে ঘরের তাপমাত্র য় রাখলে ২ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবহার করতে হবে। ৫০ সে. তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করলে দ্রবণের কার্যক্ষমতা ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত সম্পূর্ণ ঠিক থাকে। সংমিশ্রিত দ্রবণের রং হালকা হলুদ থেকে খড় এর মত হতে পারে; তবে এ জন্য এর কার্যক্ষমতার কোন তারতম্য ঘটে না। মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে ব্যবহার করা যাবেনা। সমস্ত ওষুধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। শুধুমাত্র রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বিক্রয়যােগ্য।