C Max

এসকরবিক এসিড বা ভিটামিন সি পানিতে দ্রবনীয়। এসকরবিক এসিড শরীরে কোলাজেন ও অন্তকোষীয় উপাদানগুলির জন্য অতিব প্রয়োজন।

ব্যবহার

স্কার্ভি, গর্ভাবস্থা, স্তন্যদানকাল, ইনফেকশন, মারাত্মক ক্ষত, পুড়ে যাওয়া, ঠাণ্ডা লাগা, অস্ত্রোপচারের পর, জ্বর, প্রচন্ড স্নায়ুচাপ, পেপটিক আলসার, ক্যান্সার, হেমাটুরিয়া, দাঁতের ক্ষত, মাড়ির সংক্রমণ, ব্রন, বন্ধ্যাত্ব, হাড়ের ভঙ্গুরতা, পায়ের আলসার, হে ফিভার এবং লেভােডােপা বিষাক্ততা প্রতিরােধ ও চিকিৎসায় নির্দেশিত।

ভিটামিন সি এর স্বল্পতাজনিত রোগের যেমন স্কার্ভি প্রতিষেধক ও চিকিতসা হিসেবে এসকরবিক এসিড ব্যবহৃত হয়। ঠান্ডা, কাশি, হাঁপানি, ক্ষত, সিজোফ্রেনিয়া ও ক্যান্সার চিকিতসায় এন্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে এসকরবিক এসিড ব্যবহৃত হয়।

গর্ভাবস্থা, স্তন্যপান করানো, সংক্রমণ, ট্রমা, পোড়া, ঠান্ডা এক্সপোজার, অস্ত্রোপচারের পরে, জ্বর, স্ট্রেস, পেপটিক আলসার, ক্যান্সার, মেথামোগ্লোবিনেমিয়া, হায়মাটুরিয়া, ডেন্টাল কেরিজ, পাইরিরিয়া, ব্রণ, বন্ধ্যাত্ব, অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস, ফ্র্যাকচার, লেগ আলসার, খড় জ্বর, ভাস্কুলার থ্রোম্বোসিস প্রতিরোধ, লেভোডোপা বিষাক্ততা, সসিনাইল-কোলিন বিষাক্ততা, আর্সেনিক বিষাক্তকরণ ইত্যাদির জন্যও প্রস্তাবিত।

C Max এর দাম কত? C Max এর দাম

C Max in Bangla
C Max in bangla
বাণিজ্যিক নাম C Max
জেনেরিক ভিটামিন সি (এসকরবিক এসিড)
ধরণ Tablet, Powder
পরিমাপ vit c
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি Vitamin-C Preparations
উৎপাদনকারী Dermawiz Laboratories Pvt Ltd
উপলভ্য দেশ India
সর্বশেষ সম্পাদনা September 19, 2023 at 7:00 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

C Max খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

প্রতিষেধক হিসেবে: ১ টি টেবলেট দিনে ১ বার।চিকিতসা হিসেবে: ১ টি টেবলেট দিনে ২/৩ বার।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

এসকরবিক এসিড স্বাভাবিক মাত্রায় সহনীয়। মাত্রাধিক ডোজের জন্য ডায়রিয়া, বৃক্কে অক্সালেট পাথর এবং পানি ও লবণের ভারসাম্যহীনতা হতে পারে।

সতর্কতা

গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন ১০০০ মি.গ্রা. এর বেশী মাত্রায় ভিটামিন সি গ্রহণ করলে সদ্যজাত শিশুর স্কার্ভি দেখা দিতে পারে। হাইপারঅক্সালিউরিয়া রােগীদের ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন সি গ্রহণ নির্দেশিত নয়। গ্লুকোজ, ইউরিক এসিড এবং ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষায় ভিটামিন সি ভুল পজিটিভ রেজাল্ট দিতে পারে।

অতিরিক্ত মাত্রায় এসকরবিক এসিড কিডনিতে অক্সালিক এসিডের পাথর সৃষ্টি করতে পারে। বহুমুত্র রোগীদের তাই এ ওষুধ সেবনে সতর্ক হতে হবে। হেপারিন ও এসকরবিক এসিড একত্রে ব্যবহারে সতর্কতা প্রয়োজন।

মিথস্ক্রিয়া

সম্ভাব্য বিপজ্জনক মিথস্ক্রিয়া: অ্যাসকরবিক অ্যাসিড অ্যামিনোফাইলিন, ব্লিওমাইসিন, এরিথ্রোমাইসিন, ল্যাকটোবিওনেট, ন্যাফসিলিন, নাইট্রোফুরান্টোইন সোডিয়াম, কনজুগেটেড ইস্ট্রোজেন, সোডিয়াম বাইকার্বোনেট, সোলিয়ামোলোকোলোরাফিন, সোডিয়াম বাইকার্বোনেট, সোল্যামিনোফিলাইন, সোডিয়াম, সোসাল, সোডিয়াম dium এবং হাইড্রোকর্টিসোন সোডিয়াম সাকসিনেট।

উপযোগী মিথস্ক্রিয়া:অ্যাসকরবিক অ্যাসিড প্যারাসিটামলের আপাত অর্ধ-জীবন বৃদ্ধি করে এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্ট থেকে আয়রন শোষণ বাড়ায়।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

স্বাভাবিক মাত্রায় সম্পূর্ণ নিরাপদ। তবে প্রতিদিন ৫ গ্রাম অথবা এর বেশী মাত্রায় গ্রহণ করলে গর্ভপাত হতে পারে ।

বৈপরীত্য

হাইপার অক্সালিউরিয়া রােগীদের ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রায় গ্রহণ নির্দেশিত নয়। গ্লুকোজ, ইউরিক এসিড এবং ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষায় ভিটামিন সি ভুল পজিটিভ রেজাল্ট দিতে পারে ।

অতিরিক্ত সতর্কতা

অত্যধিক অক্সালেট মিশ্রিত প্রস্রাবের ক্ষেত্রে ভিটামিন সি ব্যবহার করা উচিত নয়।

তীব্র ওভারডোজ

অত্যধিক মাত্রায় ব্যবহারে ডায়রিয়া, মাথা ব্যথা, লৌহ শােষন ক্ষমতার মাত্রাধিক্য হতে পারে।

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

এমাইনােফাইলিন, নিওমাইসিন, ইরিথ্রোমাইসিন, কোরামফেনিকল, কোরথায়াজাইড সােডিয়াম, হাইড্রোকর্টিসােন, সােডিয়াম ওষুধের সাথে ভিটামিন সি এর কিছু ক্ষতিকারক প্রতিক্রিয়া আছে।

সংরক্ষণ

আলাে ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ২৫° সে. তাপমাত্রার নীচে সংরক্ষণ করুন। সকল ওষুধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share