Ceroxime Powder for Suspension 125 mg/5 ml এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

ব্যবহার

সংবেদনশীল ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণের চিকিৎসায় এটি নির্দেশিত। স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেনস-এর দ্বারা সৃষ্ট ফ্যারিংজাইটিস/টনসিলাইটিস। স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনি, হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জি, মোরাক্সেলা ক্যাটারালিস (বিটা-ল্যাকটামেজ উৎপাদনকারী প্রজাতিসমূহ) অথবা স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেনস দ্বারা সৃষ্ট একিউট ব্যাকটেরিয়াল ওটাইটিস মিডিয়া। ... Read more

Ceroxime Powder for Suspension 125 mg/5 ml এর দাম কত? Ceroxime Powder for Suspension 125 mg/5 ml এর দাম 70 ml bottle: ৳ 198.00

Ceroxime Powder for Suspension 125 mg/5 ml in Bangla
Ceroxime Powder for Suspension 125 mg/5 ml in bangla
বাণিজ্যিক নাম Ceroxime Powder for Suspension 125 mg/5 ml
জেনেরিক সেফুরক্সিম এক্সেটিল
ধরণ Powder for Suspension
পরিমাপ 125 mg/5 ml
দাম 70 ml bottle: ৳ 198.00
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী Asiatic Laboratories Ltd.
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা October 19, 2023 at 6:27 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Ceroxime Powder for Suspension 125 mg/5 ml খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

ট্যাবলেট / সাসপেনসন- অপ্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তবয়স্ক (১৩ বছর এবং তার ঊর্ধে)- ফ্যারিংজাইটিস/টনসিলাইটিস: ২৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন একিউট ব্যাকটেরিয়াল ম্যাক্সিলারী সাইনুসাইটিস: ২৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন ক্রণিক ব্রংকাইটিস-এর একিউট ব্যাকটেরিয়াল এক্সাসারবেশন: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন একিউট ব্রংকাইটিস-এর মাধ্যমিক ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন ত্বক এবং ত্বকের গঠনে অজটিল সংক্রমণ: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন মূত্রনালীর অজটিল সংক্রমণ: ২৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ৭-১০ দিন অজটিল গনোরিয়া: ১০০০ মিঃগ্রাঃ, একক মাত্রা কমিউনিটি একুয়ার্ড নিউমোনিয়া: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন এমডিআর টাইফয়েড ফিভার: ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০-১৪ দিন লাইম রোগের প্রারম্ভিক অবস্থা: ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ২০ দিন শিশু রোগীদের ক্ষেত্রে (৩ মাস থেকে ১২ বছরের)- ফ্যারিংজাইটিস/টনসিলাইটিস: ২০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন একিউট মধ্যকর্ণের প্রদাহ: ৩০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন একিউট ব্যাকটেরিয়াল ম্যাক্সিলারী সাইনুসাইটিস: ৩০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন ইমপেটিগো: ৩০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন ইঞ্জেকশন- পূর্ণবয়স্ক: ৭৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ৩ বার মাংশপেশী বা শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে। গুরুতর ধরনের সংক্রমণে মাত্রা ১.৫ গ্রাম দিনে ৩ বার (শিরাপথে) পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। প্রয়োজন হলে দৈনিক সর্বোচ্চ মাত্রা ৩ থেকে ৬ গ্রাম ৪ টি সমবিভক্ত মাত্রায় দেয়া যেতে পারে। শিশু (৩ মাসের বেশী বয়সী): শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য প্রতিদিন ৩০-১০০ মিঃগ্রাঃ, ৩-৪ টি সমবিভক্ত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। অধিকাংশ সংক্রমণের ক্ষেত্রে শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য দৈনিক ৬০ মিঃগ্রাঃ পর্যাপ্ত। নিওনেট: শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য প্রতিদিন ৩০-১০০ মিঃগ্রাঃ, ২-৩ টি সমবিভক্ত মাত্রায়। সার্জিকাল প্রোফাইল্যাক্সিস: এ্যানেসথেসিয়ার শুরুতে শিরাপথে ১.৫ গ্রাম এর একটি একক মাত্রা; অতি ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপচারে ৭৫০ মিঃগ্রাঃ ইনজেকশনের ৩ টি মাত্রা প্রতি ৮ ঘন্টা পর পর মাংশপেশী বা শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে। নিউমোনিয়া: ধারাবাহিক চিকিৎসা হিসাবে ১.৫ গ্রাম দিনে ২ বার শিরাপথে ২-৩ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে হবে,অতঃপর ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার ৭-১০ দিন মুখে সেবন করতে হবে। ক্রণিক ব্রংকাইটিসের তীব্র সংক্রমণ: ধারাবাহিক চিকিৎসা হিসাবে ৭৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার মাংশপেশী বা শিরাপথে ২-৩ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে হবে,অতঃপর ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার ৫-১০ দিন মুখে সেবন করতে হবে। (ইনজেকশন ও মুখে সেবন উভয় ক্ষেত্রেই চিকিৎসার সময়কাল সংক্রমণের তীব্রতা এবং রোগীর শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভরশীল)। গনোরিয়া: পূর্ণবয়স্ক: ১.৫ গ্রামের একটি একক মাত্রা (৭৫০ মিঃগ্রাঃ এর ২ টি ইঞ্জেকশন ২ টি ভিন্ন মাংসপেশীর মাধ্যমে অর্থাৎ উভয় নিতম্বে প্রদান করতে হবে)। মেনিনজাইটিস: পূর্ণবয়স্ক: ৩ গ্রাম দিনে ৩ বার শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে। শিশু: (৩ মাসের বেশী বয়সী): শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ২০০-২৪০ মিঃগ্রাঃ , প্রতিদিন , শিরাপথে , ৩-৪ টি সমবিভক্ত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। ৩ দিন পর বা অবস্থার উন্নতি হলে মাত্রা শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ১০০ মিঃগ্রাঃ এ কমিয়ে আনতে হবে। নিওনেট: প্রাথমিকভাবে শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ১০০ মিঃগ্রাঃ, পরবর্তীতে শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ৫০ মিঃগ্রাঃ এ কমিয়ে আনতে হবে। অস্থি এবং অস্থিসন্ধির সংক্রমণ: পূর্ণবয়স্ক: ১.৫ গ্রাম দিনে ৪ বার শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে। শিশু: (৩ মাসের বেশী বয়সী): শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ১৫০ মিঃগ্রাঃ , প্রতিদিন (পূর্ণবয়স্কদের সর্বোচ্চ মাত্রার বেশী দেয়া যাবে না), ৮ ঘন্টা পরপর সমবিভক্ত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। সদ্য প্রস্তুতকৃত ইনজেকশন ব্যবহার করতে হবে, তবে ঔষধের কার্যকারিতা সাধারণ তাপমাত্রায় ২৪ ঘন্টা ও ৫o সেঃ তাপমাত্রায় ৪৮ ঘন্টা বজায় থাকে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সেফিউরক্সিম-এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কদাচিৎ দেখা যায় এবং তা মৃদু ও ক্ষনস্থায়ী। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া স্বরূপ ত্বকের ফুসঁকুড়ি এবং পাকান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দিতে পারে। অন্য এন্টিবায়োটিকের মত এর দীর্ঘ ব্যবহার, সাধারণত আক্রমণ করেনা এমন জীবাণুর সংক্রমণ হতে পারে যেমনঃ ক্যানডিডা।

সতর্কতা

যে সমস্থ রোগীর শক্তিশালী ডাইউরেটিক সেবন করছে অথবা যাদের কোলাইটিসের ইতিহাস আছে তাদের ক্ষেত্রে সেফিউরক্সিম সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। যদিও যে সব রোগী পেনিসিলিনের প্রতি অতি সংবেদনশীল তাদের ক্ষেত্রে সাধারণত সেফালোস্পোরিন ব্যবহার নিরাপদ যদিও ক্রস রিঅ্যাকশনের সম্ভাবনা থাকে। সাধারণত নির্ধারিত মাত্রায় সেফিউরক্সিম ব্যবহারে এই সমস্যা দেখা যায় না।

মিথস্ক্রিয়া

শক্তিশালী ক্ষতিকারক কোন মিথষ্ক্রিয়া দেখা যায় নাই।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

US FDA প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরী অনুযায়ী সেফিউরক্সিম 'B' জাতীয় ঔষধ। অর্থাৎ, গর্ভাবস্থায় ব্যবহারের সুনিয়ন্ত্রিত ও পর্যাপ্ত তথ্য নেই। যেহেতু প্রাণিজ প্রজনন গবেষণা সর্বদা মানবদেহের জন্য কার্যকর নয়, সেহেতু এই ঔষধটি গর্ভাবস্থায় সুনির্দিষ্টভাবে প্রয়োজন হলেই ব্যবহার করা উচিত। সেফিউরক্সিম স্তন্যদুগ্ধে নিঃসৃত হয়। সুতরাং, স্তন্যদাত্রী মায়েদের ক্ষেত্রে সেফিউরক্সিম ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

বৈপরীত্য

সেফালোস্পোরিন Group এর এন্টিবায়োটিক-এর প্রতি জ্ঞাত সংবেদনশীল রোগীদের সেফিউরক্সিম দেয়া উচিত নয়।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে (৩০° সেঃ তাপমাত্রার নিচে) রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share