E-Pod Capsule 200 mg এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

ব্যবহার

সেফপোডক্সিম সংবেদনশীল অনুজীবসমূহের নিম্নলিখিত সংক্রমণে ব্যবহৃত হয়- স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনি, স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেনস, হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জি, মোরাক্সেলা ক্যাটারালিস (বিটা-ল্যাকটাম্যাজ দ্বারা তৈরীকৃত প্রজাতিসমূহ) দ্বারা সৃষ্ট তীব্র মধ্যকর্ণের প্রদাহ। স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেনস দ্বারা সৃষ্ট ফ্যারিনজাইটিস/টনসিলাইটিস। হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জি (বিটা-ল্যাকটাম্যাজ দ্বারা তৈরীকৃত প্রজাতিসমূহ), স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনি এবং মোরাক্সেলা ক্যাটারালিস দ্বারা সৃষ্ট তীব্র ম্যাক্সিলারী সাইনুসাইটিস । স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনি অথবা হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জি (বিটা-ল্যাকটাম্যাজ উৎপাদনকারী প্রজাতিসমূহ) দ্বারা সৃষ্ট কমিউনিটি একুর্য়াড নিউমোনিয়া। স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনি, হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জি (শুধুমাত্র বিটা-ল্যাকটাম্যাজ দ্বারা উৎপাদনকারী প্রজাতিসমূহ নয়) অথবা মোরাক্সেলা ক্যাটারালিস দ্বারা সৃষ্ট তীব্র ব্যাকটেরিয়াল এক্সাসারবেশন অব ক্রণিক ব্রংকাইটিস। স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস, স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেনস দ্বারা সৃষ্ট ত্বক এবং ত্বকের গঠনের সংক্রমণ। ই. কোলাই, ক্লেবসিয়েলা নিউমোনি, প্রটিয়াস মিরাবিলিস অথবা স্টেফাইলোকক্কাস স্যাপ্রোফাইটিকাস দ্বারা সৃষ্ট অজটিল মূত্রনালীর সংক্রমণ। নিসেরিয়া গণোরিয়া (পেনিসিলিনেজ দ্বারা উৎপাদনকারী প্রজাতিসমূহ) দ্বারা সৃষ্ট অজটিল গণোরিয়া। নিসেরিয়া গণোরিয়া (পেনিসিলিনেজ দ্বারা উৎপাদনকারী প্রজাতিসমূহ) দ্বারা সৃষ্ট মহিলাদের রেক্টাল গণোকক্কালের সংক্রমণ।

E-Pod Capsule 200 mg এর দাম কত? E-Pod Capsule 200 mg এর দাম Unit Price: ৳ 40.00 (12s pack: ৳ 480.00)

E-Pod Capsule 200 mg in Bangla
E-Pod Capsule 200 mg in bangla
বাণিজ্যিক নাম E-Pod Capsule 200 mg
জেনেরিক সেফপোডক্সাইম প্রক্সেটিল
ধরণ Capsule
পরিমাপ 200 mg
দাম Unit Price: ৳ 40.00 (12s pack: ৳ 480.00)
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী Edruc Limited
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা January 7, 2025 at 1:49 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

E-Pod Capsule 200 mg খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

প্রাপ্তবয়স্ক এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে (১৩ বছর এবং তার ঊর্ধ্বে)- ফ্যারিনজাইটিস/টনসিলাইটিসঃ ১০০ মিঃগ্রাঃ ১২ ঘন্টা পর পর, ৫ থেকে ১০ দিন তীব্র ম্যাক্সিলারী সাইনুসাইটিসঃ ২০০ মিঃগ্রাঃ ১২ ঘন্টা পর পর, ১০ দিন কমিউনিটি একুয়ার্ড নিউমোনিয়াঃ ২০০ মিঃগ্রাঃ ১২ ঘন্টা পর পর, ১৪ দিন তীব্র ব্যাকটেরিয়াল এক্সাসারবেশন অব ক্রণিক ব্রংকাইটিসঃ ২০০ মিঃগ্রাঃ ১২ ঘন্টা পর পর, ১০ দিন ত্বক এবং ত্বকের গঠনের সংক্রমণঃ ৪০০ মিঃগ্রাঃ ১২ ঘন্টা পর পর, ৭ থেকে ১৪ দিন অজটিল মূত্রনালীর সংক্রমণঃ ১০০ মিঃগ্রাঃ ১২ ঘন্টা পর পর, ৭ দিন অজটিল গণোরিয়াঃ ২০০ মিঃগ্রাঃ এর একক মাত্রা মহিলাদের রেক্টাল গণোকক্কালের সংক্রমণঃ ২০০ মিঃগ্রাঃ এর একক মাত্রা শিশু এবং বাচ্চা রোগীদের ক্ষেত্রে (২ মাস থেকে ১২ বছরের)- তীব্র মধ্যকর্ণের প্রদাহঃ ৫ মিঃগ্রাঃ/কেজি দৈহিক ওজন হিসেবে ১২ ঘন্টা পর পর, ৫ দিন ফ্যারিনজাইটিস/টনসিলাইটিসঃ ৫ মিঃগ্রাঃ/কেজি দৈহিক ওজন হিসেবে ১২ ঘন্টা পর পর, ৫ থেকে ১০ দিন তীব্র ম্যাক্সিলারী সাইনুসাইটিসঃ ৫ মিঃগ্রাঃ/কেজি দৈহিক ওজন হিসেবে ১২ ঘন্টা পর পর, ১০ দিন যেসব রোগীদের তীব্র বৃক্কীয় অকার্যকারীতা রয়েছে (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স <৩০ মিঃলিঃ/মিনিট) তাদের ক্ষেত্রে মাত্রা প্রতি ২৪ ঘন্টা পর পর হওয়া উচিত। যকৃতের অকার্যকারীতার ক্ষেত্রে মাত্রা সমন্বয় করার প্রয়োজন নেই।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সেফপোডক্সিম-এর খুবই অল্প পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্য রয়েছে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল গোলযোগ (যেমন-ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব, বমি এবং তলপেটে ব্যথা), র‌্যাশ, আর্টিক্যারিয়া এবং চুলকানী।

সতর্কতা

রেনাল অপর্যাপ্ততার কারনে যেসব রোগীদের ট্রানজিয়েন্ট অথবা পার্সিস্টেন্ট মূত্র নির্গমন কমে গেছে তাদের ক্ষেত্রে সেফপোডক্সিম-এর দৈনিক মাত্রা কমানো উচিত। যে সমস্ত রোগী শক্তিশালী ডাইউরেটিকস গ্রহন করছেন তাদের ক্ষেত্রে সেফপোডক্সিম সতর্কতার সহিত ব্যবহার করা উচিত। অন্যান্য এন্টিবায়োটিকের মত, দীর্ঘ সময় ধরে সেফপোডক্সিম ব্যবহারে সংবেদনশীল নয় এমন জীবাণুর বৃদ্ধি বেড়ে যেতে পারে।

মিথস্ক্রিয়া

সেফপোডক্সিম উচ্চ মাত্রার এন্টাসিড (সোডিয়াম বাইকার্বোনেট এবং এ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড) বা H2 ব্লকারের সাথে যুগপৎ ব্যবহারে প্লাজমা লেভেল এবং শোষনের পরিমান কমিয়ে দেয়। প্রোবেনেসিড সেফপোডক্সিম-এর রেনাল নিঃসরণ বন্ধ করে।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

US FDA প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরী অনুযায়ী সেফপোডক্সিম 'B' শ্রেনীভূক্ত ঔষধ। অর্থাৎ, গর্ভাবস্থায় ব্যবহারের সুনিয়ন্ত্রিত ও পর্যাপ্ত তথ্য নেই। যেহেতু প্রাণিজ প্রজনন গবেষণা সর্বদা মানবদেহে কার্যকারিতা সম্বন্ধে পূর্ব ধারণা দেয়না সেহেতু, এই ঔষধটি গর্ভাবস্থায় সুনির্দিষ্টভাবে প্রয়োজন হলেই ব্যবহার করা উচিত। সেফপোডক্সিম স্তন্যদুগ্ধে নিঃসৃত হয়। সুতরাং স্তন্যদাত্রী মায়েদের ক্ষেত্রে সেফপোডক্সিম ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

বৈপরীত্য

সেফালোস্পোরিন Group এর এন্টিবায়োটিকের প্রতি জ্ঞাত সংবেদনশীল রোগীদের সেফপোডক্সিম দেয়া উচিত নয়।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো ও তাপ থেকে দূরে শুষ্ক স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share