Erythromycin (Oral) এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

ব্যবহার

ব্যাপক ধরণের ক্লিনিক্যাল সংক্রমণের চিকিৎসায় Erythromycin (Oral) খুব কার্যকরী। যেমন- উর্ধ্ব-শ্বাসনালীর সংক্রমণে: টনসিল প্রদাহ, গলবিল প্রদাহ, সাইনাস প্রদাহ, ঠান্ডা ও ইনফ্লুয়েঞ্জায়, পরিটনসিলীয় আনুষঙ্গিক সংক্রমণ। নিন্ম শ্বাসনালীর সংক্রমণে: শ্বাসনালী প্রদাহ, তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী ব্রঙ্কাইটিস, ব্রস্কোনিউমোনিয়া, লোবার নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কিয়েকটোসিস্, হুপিংকফ। কর্ণ সংক্রমণ: মধ্যকর্ণপ্রদাহ, বহিঃকর্ণপ্রদাহ, কর্ণপশ্চাৎস্থিত অস্থি প্রদাহ। চক্ষু সংক্রমণ: অক্ষিপত্র প্রদাহ, প্রতিষ্ঠিত ট্রাকোমা। ত্বক ও কোমল টিস্যু সংক্রমণ: ফোঁড়া ও বিষব্রণ, চর্মদল, কোষপ্রদাহ। পাকান্ত্রিক সংক্রমণ: পাকাশয় ও পিত্তাশয় সংক্রমণ। অন্যান্য সংক্রমণ: অস্থিমজ্জা প্রদাহ, ডিপথেরিয়া, স্কারলেট জ্বর ও হুপিংকফ।

Erythromycin (Oral) এর দাম কত? Erythromycin (Oral) এর দাম

Erythromycin (Oral) in Bangla
Erythromycin (Oral) in bangla
বাণিজ্যিক নাম Erythromycin (Oral)
জেনেরিক ইরাইথ্রোমাইসিন
ধরণ
পরিমাপ
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা September 24, 2024 at 5:38 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Erythromycin (Oral) খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

বয়স্ক এবং আট বৎসরের উপরে: ২৫০-৫০০ মি.গ্রা. প্রতি ৬ ঘন্টা পর মৃদু থেকে মাঝারী মাত্রার সংক্রমণে, মারাত্মক সংক্রমণের ক্ষেত্রে এই পরিমান ৪ গ্রাম পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। বৃদ্ধ: কোন বিশেষ মাত্রার সুপারিশ নাই। মোট দৈনিক প্রয়োজনীয় মাত্রার এক তৃতীয়াংশ বা অর্ধেক প্রদানের মাধ্যমে Erythromycin (Oral) দিনে তিন বার বা দুইবার প্রয়োগ করা যেতে পারে। শিশু: ২ বৎসর থেকে ৮ বৎসর ২৫০ মি.গ্রা. প্রতি ৬ ঘন্টা অন্তর অথবা ৩০-৫০ মি.গ্রা. প্রতি কেজি শরীরের ওজনের জন্য প্রতিদিন বিভক্ত মাত্রায়। শিশু ২ বৎসর পর্যন্ত: প্রতিদিন ৫০০ মি.গ্রা. বিভক্ত মাত্রায় অথবা ৩০-৫০ মি.গ্রা. প্রতি কেজি শরীরের ওজনের জন্য।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

Erythromycin (Oral) একটি নিরাপদ ঔষধ। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে- বমি বমি ভাব, পেটের অস্বাচ্ছন্দতা এবং এলার্জি বিরল ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে।

সতর্কতা

Erythromycin (Oral) যেহেতু যকৃতের মাধ্যমে নিঃসারিত হয়, সেহেতু যকৃতের অকার্যকারিতায় ইহা সতর্কতায় সহিত প্রয়োগ করা উচিত।

মিথস্ক্রিয়া

থিওফাইলিন, কার্বামাজেপিন, ডিগক্সিন, ওয়ারফেরিন এবং আরগোটামিন।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

ক্লিনিক্যাল ও ল্যাবরেটরী সমীক্ষায় মানবদেহে কোন ভ্রুণ বিকৃতি বা বিষাক্তি ঘটার প্রমানাদি পাওয়া যায়নি। তবে যেহেতু প্লাসেন্টা বাধা অতিক্রম করে এবং মাতৃ দুগ্ধে নিঃসরিত হয় সেহেতু গর্ভবতী ও স্তনদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে প্রয়োগে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।

বৈপরীত্য

যাদের ক্ষেত্রে এই প্রিপাবেশনের কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা আছে তাদের ক্ষেত্রে Erythromycin (Oral)ের ব্যবহার নিষিদ্ধ।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ২৫ ডিগ্রী সেঃ তাপমাত্রার নীচে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share