Ipec-Super Capsule

প্রতিটি ক্যাপসুলে রয়েছে- আয়রণ বিপি ৪৭ মি.গ্রা. (আয়রণ পলিম্যালটোজ কমপ্লেক্স ১৮৮ মি.গ্রা. হিসেবে) জিংক সালফেট মনােহাইড্রেট ইউএসপি ৬১.৮ মি.গ্রা. (যা ২২.৫ মৌলিক জিংক এর সমতুল্য) ফলিক এসিড বিপি ০.৫০ মি.গ্রা. থায়ামিন হাইড্রোক্লোরাইড ইউএসপি ৫ মি.গ্রা. রিবোফ্লাভিন বিপি ২ মি.গ্রা. নিকোটিনামাইড ইউএসপি ২০ মি.গ্রা. পাইরিডক্সিন হাইড্রোক্লোরাইড বিপি ২ মি.গ্রা.

ব্যবহার

গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে আয়রণ, ফলিক এসিড, বি-ভিটামিনসমূহের ঘাটতি পুরণে অথবা আয়রণ, ফলিক এসিড, বি-ভিটামিনসমূহ এবং ভিটামিন-সি-এর প্রতিরােধমূলক চিকিৎসায় ইহা নির্দেশিত।

Ipec-Super Capsule এর দাম কত? Ipec-Super Capsule এর দাম Unit Price: ৳ 6.00 (5 x 6: ৳ 180.00) Strip Price: ৳ 36.00

Ipec-Super Capsule in Bangla
Ipec-Super Capsule
Ipec-Super Capsule
Ipec-Super Capsule in bangla
বাণিজ্যিক নাম Ipec-Super Capsule
জেনেরিক আয়রণ পলিম্যালটোজ কমপ্লেক্স + ফলিক এসিড + জিংক + ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স
ধরণ Capsule
পরিমাপ
দাম Unit Price: ৳ 6.00 (5 x 6: ৳ 180.00) Strip Price: ৳ 36.00
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী Aristopharma Ltd.
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা January 7, 2025 at 1:49 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Ipec-Super Capsule খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

দৈনিক ১টি ক্যাপসুল। তীব্র অবস্থায় দৈনিক ২টি ক্যাপসুলের প্রয়ােজন হতে পারে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দেশিত।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সাধারণত সুসহনীয়। তথাপি কিছু অ্যালার্জিক রিএ্যাকশন ঘটতে পারে।

সতর্কতা

যেসব রােগীদের আয়রণ মাত্রাধিক্যতা রয়েছে, যেমন- হিমােক্রোম্যাটোসিস, হিমােলাইটিক অ্যানিমিয়া অথবা রেড সেল অ্যাপ্লাসিয়া তাদের ক্ষেত্রে যত্ন নেওয়া উচিত। আয়রণ টেট্রাসাইক্লিনের সঙ্গে চিলেট গঠন করে এবং পরিশােষণ বিঘ্নিত হতে পারে।

মিথস্ক্রিয়া

তেমন কোন ঔষধের মিথষ্ক্রিয়ার তথ্য পাওয়া যায় নাই।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ইহার ব্যবহার অনুমােদিত।

বৈপরীত্য

যাদের এই ওষুধের কোন উপাদানের প্রতি জ্ঞাত অতিসংবেদনশীলতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ওষুধটি প্রতিনির্দেশিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

৬ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দূর্ঘটনাবশতঃ আয়রণের মাত্রাধিক্যতা, বিষক্রিয়াজনিত মৃত্যুর প্রধান কারণ। যকৃতের রােগ অথবা হিমােক্রোম্যাটোসিস থাকলে বেশী মাত্রা পরিহার করা উচিত। অতিরিক্ত আয়রণ রক্তযুক্ত ডায়রিয়া, বমি, অ্যাসিডােসিস, কালাে মল, অ্যাবডােমিনাল ব্যথা করতে পারে। লক্ষণসমূহ কয়েক ঘন্টার মধ্যে চলে যায়। রিবােফ্লাভিন সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং এখন পর্যন্ত কোন বিষক্রিয়ার লক্ষণ দেখা যায় নাই। বেশী মাত্রার নিকোটিনামাইড বমি, ডায়রিয়া ঘটাতে পারে। যারা অনেক বেশী সময় ধরে ২০০ মি.গ্রা.-এর বেশী পাইরিডক্সিন গ্রহণ করে তাদের সেনসরি নিউরােপ্যাথি দেখা যায়। ফলিক এসিডের মাত্রাধিক্যের কোন তথ্য পাওয়া যায় নাই। জিংক একিউট এবং ক্রনিক বিষক্রিয়া করতে পারে। প্রতিদিন ১৫০ থেকে ৪৫০ মি.গ্রা. জিংক কপারের নিমগামিতা, আয়রন এর কার্যকারিতা পরিবর্তন, রোগ প্রতিরােধ ক্ষমতা হ্রাস এবং হাই ডেনসিটি লাইপােপ্রােটিন এর নিম্নগামিতা ইত্যাদির সাথে সম্পর্কিত। সুতরাং RDA ডােজে জিংক কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখাবে না।

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

৩০°সে, এর উপরে সংরক্ষণ করা হতে বিরত থাকুন। আলাে থেকে দুরে এবং শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share