Mirogabalin Besylate এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

ব্যবহার

Mirogabalin Besylate নিম্নোক্ত উপসর্গে নির্দেশিত- পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথিক পেইন নিউরোপ্যাথিক পেইন ডায়াবেটিক পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথিক পেইন পোস্ট হারপেটিক নিউরালজিয়া।

Mirogabalin Besylate এর দাম কত? Mirogabalin Besylate এর দাম

Mirogabalin Besylate in Bangla
Mirogabalin Besylate in bangla
বাণিজ্যিক নাম Mirogabalin Besylate
জেনেরিক মিরোগাবালিন বেসিলেট
ধরণ
পরিমাপ
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা September 24, 2024 at 5:38 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Mirogabalin Besylate খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে: প্রাথমিক মাত্রা হল মিরোগাবালিন ৫ মি.গ্রা. দিনে দুবার। অন্তত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৫ মি.গ্রা. করে পর্যায়ক্রমিকভাবে মাত্রা বাড়ানো যেতে পারে ১৫ মি.গ্রা. পর্যন্ত দিনে দুবার। বয়স এবং উপসর্গের উপর ভিত্তি করে দৈনিক যথাযথ মাত্রা সমন্বয় করা যেতে পারে ১০ মি.গ্রা. থেকে ১৫ মি.গ্রা. পর্যন্ত দিনে দুবার ।শিশু ও কিশোরদের ক্ষেত্রে: শিশু ও কিশোরদের ক্ষেত্রে মিরোগাবালিন এর নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা এখনও সুপ্রতিষ্ঠিত নয়।যকৃতের বিকলতা: হালকা থেকে মাঝারী যকৃতের বিকলতা সম্পন্ন রোগীদের ক্ষেত্রে, মিরোগাবালিনের একক ১৫ মি.গ্রা. মাত্রার ডোজ উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া করে না। গুরুতর যকৃতের বিকলতা সম্পন্ন রোগীদের ক্ষেত্রে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।কিডনির বিকলতা: হালকা কিডনির বিকলতা সম্পন্ন রোগীদের প্রাথমিক ডোজ ৫ মি.গ্রা. দিনে ২ বার থেকে শুরু হয়, ধীরে ধীরে এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডোজ বেড়ে ৫ মি.গ্রা. থেকে ১০ মি.গ্রা. পর্যন্ত হয়। মাঝারী কিডনির বিকলতা সম্পন্ন রোগীদের প্রাথমিক ডোজ ২.৫ মি.গ্রা. দিনে ২ বার থেকে শুরু হয়, ধীরে ধীরে ১ সপ্তাহের ব্যবধানে ডোজ ২.৫ মি.গ্রা. করে বেড়ে দিনে ২ বার ৭.৫ মি.গ্রা. পর্যন্ত হয়। গুরুতর কিডনির বিকলতা সম্পন্ন রোগীদের প্রাথমিক ডোজ ২.৫.মি.গ্রা. দিনে ১ বার থেকে শুরু হয়, ধীরে ধীরে ১ সপ্তাহের ব্যবধানে ডোজ ২.৫ মি.গ্রা. করে বেড়ে দিনে ১ বার ৭.৫ মি.গ্রা. পর্যন্ত হয়।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো হলো:- মাথাঘোরা, ঘুম ঘুম ভাব, এডেমা এবং ওজন বেড়ে যাওয়া। নিচের লক্ষণগুলো দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তার এর কাছে যেতে হবে। মাথায় বল না পাওয়া, অচেতন হয়ে যাওয়া। জেনারেল মেলাইজ, ক্ষুধা মন্দা, বমি এবং জন্ডিস।

সতর্কতা

মিরোগাবালিন সেবনে মাথাঘোরা, ঘুম ঘুম ভাব এবং অজ্ঞান হবার সম্ভাবনা থাকে। তাই ঝুঁকিপূর্ণ যন্ত্রাংশ বা গাড়ি চালাবার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। মিরোগাবালিন সেবনে ওজন বেড়ে যেতে পারে মিরোগাবালিন সেবনে ঝাপসা দেখার সম্ভাবনা থাকে ।

মিথস্ক্রিয়া

ঔষধের সাথে: সিমেটিডিন বা প্রোবেনিসিডের সাথে মিরোগাবালিন একত্রে গ্রহণ করলে মিরোগাবালিনের প্লাজমা ঘনত্ব বাড়াতে পারে। গুরুত্বপূর্ণভাবে, লোরাজেপামের সাথে মিরোগাবালিন গ্রহণ করা হলে, কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর ডিপ্রেসিভ প্রভাব দেখা দিতে পারে।খাবার ও অন্যান্যের সাথে: মিরোগাবালিনের শোষণের উপর খাবারে কোন ক্লিনিক্যাল প্রভাব নেই। মিরোগাবালিনের দ্বারা চিকিৎসা চলাকালীন সময় অ্যালকোহল এড়িয়ে চলা উচিত কেননা চলাচল ও ঘুমের উপর অ্যালকোহলের প্রভাবকে মিরোগাবালিন ত্বরান্বিত করে।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে মিরোগাবালিন সেবনের নিরাপত্তা সম্বলিত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

বৈপরীত্য

যাদের মিরোগাবালিন এর প্রতি হাইপারসেন্সিটিভিটির সম্ভাবনা আছে তাদের এই ওষুধ সেবনে বিরত থাকা উচিৎ। যাদের মাঝারি থেকে মারাত্মক বৃত্তীয় এবং মূত্রনালির সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রেও মিরোগাবালিন সেবন অনুচিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ৩০° সেলসিয়াস এর নিচে ও শুকনো স্থানে রাখুন। সকল ওষুধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share