Neocal M Vita এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

Neocal M Vita

প্রতিটি ফিল্ম কোটেড ট্যাবলেটে আছে- ক্যালসিয়াম কার্বোনেট যা ৬০০ মিঃগ্রাঃ এলিমেন্টাল ক্যালসিয়াম-এর সমতুল্য ভিটামিন ডি৩ (কোলেক্যালসিফেরল হিসেবে) ২০০ আইইউ ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড যা ৪০ মিঃগ্রাঃ ম্যাগনেসিয়াম-এর সমতুল্য ম্যাংগানিজ সালফেট মনোহাইড্রেট যা ১.৮ মিঃগ্রাঃ ম্যাংগানিজ-এর সমতুল্য কিউপ্রিক অক্সাইড যা ১ মিঃগ্রাঃ কপার-এর সমতুল্য বোরন সাইট্রেট যা ২৫০ মাইক্রোগ্রাম বোরন-এর সমতুল্য জিংক অক্সাইড যা ৭.৫ মিঃগ্রাঃ জিংক-এর সমতুল্য।

ব্যবহার

এই কম্বিনেশনটি নিম্নোক্ত উপসর্গে নির্দেশিত- অস্টিওপোরোসিস রোগের চিকিৎসা এবং প্রতিরোধে শক্তিশালী হাড়ের বৃদ্ধির ক্ষেত্রে হৃদযন্ত্র, পেশী এবং স্নায়ুর সঠিকভাবে কার্যকারীতা ক্ষেত্রে পুষ্টির সম্পূরক হিসেবে হাড়ের উন্নয়ন এবং নতুনভাবে হাড় তৈরীর ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি৩, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, কপার, ম্যাংগানিজ এবং বোরন-এর ঘাটতি হলে

Neocal M Vita এর দাম কত? Neocal M Vita এর দাম

Neocal M Vita in Bangla
Neocal M Vita in bangla
বাণিজ্যিক নাম Neocal M Vita
জেনেরিক ক্যালসিয়াম কার্বোনেট + ভিটামিন ডি৩ + মাল্টিমিনারেল
ধরণ Effervescent Tablet
পরিমাপ n/a
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী The White Horse Pharma
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা September 19, 2023 at 7:00 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Neocal M Vita খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

১ টি ট্যাবলেট প্রতিদিন দুইবার, বিশেষত ১ টি ট্যাবলেট সকালে এবং ১ টি ট্যাবলেট সন্ধ্যায় বা চিকিৎসকের নির্দেশ অনুসারে গ্রহণযোগ্য। এটি এক গ্লাস জলের সাথে খাবারের সাথে বা ঠিক পরে নেওয়া ভাল।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

এটি সাধারণত সুসহনীয়। বমিবমি ভাব বা বমি, পাকস্থলীর মোচড়ানো, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, তৃষ্ণা বৃদ্ধি পাওয়া অথবা যদি মূত্রের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তবে চিকিৎসককে জানাতে হবে। মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট-এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খুব একটা দেখা যায়না।

সতর্কতা

হৃদযন্ত্রের সমস্যা বা বৃক্কীয় সমস্যা থাকলে এটির ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

মিথস্ক্রিয়া

ক্যালসিয়াম, এ্যালুমিনিয়াম বা ম্যাগনেসিয়াম-সমৃদ্ধ এন্টাসিড ও অন্যান্য ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট, ক্যালসিট্রওল ও অন্যান্য ভিটামিন ডি৩ সাপ্লিমেন্ট, ডিগক্সিন, টেট্রাসাইক্লিন, ডক্সিসাইক্লিন, মিনোসাইক্লিন বা অক্সিটেট্রাসাইক্লিনের সাথে এটির মিথস্ক্রিয়তার সম্ভাবনা আছে।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে এই সমন্বিত প্রিপারেশনটি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত।

বৈপরীত্য

এটি হাইপারক্যালসেমিয়া, হাইপারথাইরয়ডিজম, রেনাল ক্যালকুলি, নেফ্রোলিথিয়াসিস এবং জলিন্জার-ইলিসন সিনড্রোম-এর ক্ষেত্রে প্রতিনির্দেশিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

মাত্রাধিক্যতার লক্ষণগুলো হচ্ছে বমিবমি ভাব বা বমি, তীব্র তন্দ্রাচ্ছন্নতা, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, ক্ষুধা হ্রাস পাওয়া, ধাতব স্বাদ, পাকস্থলীর মোচড়ানো, ডায়রিয়া, মাথাব্যথা এবং কোষ্টকাঠিন্য।

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো ও তাপ থেকে দূরে শুষ্ক স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share