Omnivit Capsule এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

Omnivit Capsule

প্রতিটি ক্যাপসুলে রয়েছে- কার্বনাইল আয়রণ (মৌলিক আয়রণ এর সমতূল্য) আইএনএন ৫০ মি.গ্রা. জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট বিপি ৬১.৮০ মি.গ্রা. যা ২২.৫০ মি.গ্রা. মৌলিক জিংকের সমতূল্য ফলিক এসিড বিপি ০.৫ মি.গ্রা. নিকোটিনামাইড বিপি ১০ মি.গ্রা. রিবোফ্লাভিন বিপি ২ মি.গ্রা. পাইরিডক্সিন হাইড্রোক্লোরাইড বিপি ১ মি.গ্রা. এসকরবিক এসিড ইউএসপি ৫০ মি.গ্রা. থায়ামিন মনোনাইট্রেট বিপি ২ মি.গ্রা.

ব্যবহার

গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে আয়রন, ফলিক এসিড, জিংক, বি-ভিটামিনসমূহ এবং ভিটামিন-সি-এর ঘাটতি পূরণে অথবা আয়রন, ফলিক এসিড, জিংক, বি-ভিটামিনসমূহ এবং ভিটামিন-সি-এর প্রতিরোধমূলক চিকিৎসায় এই প্রিপারেশনটি নির্দেশিত।

Omnivit Capsule এর দাম কত? Omnivit Capsule এর দাম

Omnivit  Capsule in Bangla
Omnivit Capsule in bangla
বাণিজ্যিক নাম Omnivit Capsule
জেনেরিক কার্বোনিল আয়রন + ফলিক এসিড + জিংক সালফেট + ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স + ভিটামিন সি
ধরণ Capsule
পরিমাপ
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী Beximco Pharmaceuticals Ltd.
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা October 24, 2024 at 5:38 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Omnivit Capsule খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে: দৈনিক ১টি ক্যাপসুল খাবার পূর্বে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দেশিত।শিশু ও কিশোর/কিশোরীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার: বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে শিশু ও কিশোর/কিশোরীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার সুপারিশকৃত।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

ফলিক এসিড পরবর্তীতে কিছু অ্যালার্জিক রিএ্যাকশন ঘটতে পারে। এছাড়াও আয়রনের জন্য কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা যেতে পারে, বিশেষত বয়স্কদের ক্ষেত্রে।

সতর্কতা

যেসব রোগীদের আয়রন ওভারলোড হতে পারে, যেমন হিমোক্রোম্যাটোসিস, হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়া অথবা রেড সেল অ্যাপ্লাসিয়া রোগীদের ক্ষেত্রে বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত। আয়রন টেট্রাসাইক্লিনের সাথে চিলেট গঠন করে এবং এর শোষণ ব্যাহত করে।

মিথস্ক্রিয়া

কার্বনাইল আয়রণ টেট্রাসাইক্লিন, কুইনোলোন, লেভোডোপা, লেভোথাইরক্সিন, মিথাইলডোপ এবং পেনিসিলামিন এর শোষণ শরীরে ব্যাহত করে। ফলিক এসিড এন্টিএপিলেপটিক ওষুধের সাথে বিক্রিয়া করে ফলে ফেনোবারবিটাল, ফিনাইটোইন এবং প্রাইমিডন এর মাত্রা প্লাজমায় কমে যায়।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

সঠিকভাবে আয়রনের ঘাটতি নিশ্চিত হলেই কেবলমাত্র প্রথম তিন মাসে আয়রন গ্রহণ করা যেতে পারে। গর্ভাবস্থায় শেষ দিনগুলিতে আয়রনের ঘাটতি প্রতিরোধে এবং খাদ্যের অপর্যাপ্ততায় জিংক এবং ফলিক এসিডের ব্যবহার যুক্তিযুক্ত।

বৈপরীত্য

যাদের এই ওষুধের কোন উপাদানের প্রতি জ্ঞাত অতিসংবেদনশীলতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ওষুধটি প্রতিনির্দেশিত। এছাড়া হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়াতে আয়রন প্রতিনির্দেশিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অতিরিক্ত আয়রনের কারণে শক্তিহীনতা, বমি বমি ভাব, পেট ব্যথা, কলো মল, দূর্বল ও দ্রুত পালস্, জ্বর, কোমা, খিঁচুনী ঘটতে পারে।

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

শুষ্ক স্থানে অনধিক ৩০°সে. তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করুন। আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন। ওষুধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share