Opsovit C Capsule এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

Opsovit C Capsule

প্রতিটি ক্যাপসুলে আছে অ্যাসকরবিক এসিড বিপি ১৭৫ মিগ্রা ক্যালসিয়াম ডি প্যানটোথিনেট বিপি ২৫ মিগ্রা সায়ানোকোবালামিন বিপি ৫ মাইক্রোগ্রাম ফলিক এসিড বিপি ৫০০ মাইক্রোগ্রাম থায়ামিন মনোনাইট্রেট ইউএসপি ৫০ মিগ্রা রিবোফ্লাভিন বিপি ২৫ মিগ্রা পাইরিডক্সিন হাইড্রোক্লোরাইড বিপি ১০ মিগ্রা নিকোটিনামাইড বিপি ১০০ মিগ্রা

ব্যবহার

ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং ভিটামিন সি এর স্বল্পতার জন্য নির্দেশিত। যেসব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য - ক্ষুধামন্দা, ডায়াবেটিস মেলাইটাস, স্থূলতা এবং অ্যালকোহলিসম এর দরুন সৃষ্ট ভিটামিন স্বল্পতায় । দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া, ক্ষুদ্রান্ত্রের জটিলতা এবং দীর্ঘসময় ধরে এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের দরুন সৃষ্ট অবস্থায়। জ্বর সহ বিভিন্ন শারীরিক অবস্থা যেমন-দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত, শল্য চিকিৎসা, পোড়া ক্ষত এবং ভাঙ্গা জখমের জন্য সৃষ্ট অতিরিক্ত ভিটামিনের চাহিদায়। স্টোমাটাইটিস, গ্লসিটিস, চিলোসিস, নিউরালজিয়া, ডার্মাটাইটিস এবং পেরিস্থিসিসে। গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে পুষ্টির স্বল্পতা পূরণে।

Opsovit C Capsule এর দাম কত? Opsovit C Capsule এর দাম

Opsovit C  Capsule in Bangla
Opsovit C Capsule in bangla
বাণিজ্যিক নাম Opsovit C Capsule
জেনেরিক ভিটামিন বি কমপ্লেক্স + ভিটামিন সি
ধরণ Capsule
পরিমাপ
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী Opsonin Pharma Ltd.
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা January 7, 2025 at 1:49 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Opsovit C Capsule খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

প্রতিদিন একটি করে ক্যাপসুল অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

অ্যালার্জি জনিত লক্ষণ দেখা যেতে পারে বিশেষ করে মিথাইল প্যারাহাইড্রক্সিবেনজোয়েট অথবা থায়ামিনের প্রতি যাদের অতিসংবেদনশীলতা আছে। থায়ামিন থাকার জন্য খুব ঘন ঘন সেবন করার পরও অ্যানাফাইল্যাকটয়েড শকের সম্ভাবনা ক্ষীণ। চুলকানিভাব, ফ্লাসিং অথবা ত্বকে পোড়াভাব লক্ষ্য করা যেতে পারে।

সতর্কতা

যেসকল রোগীদের ভিটামিন স্বল্পতা অনেক বেশি এবং যাদের খুব দ্রুত ভিটামিন প্রয়োজন তাদের জন্য সুনির্দিষ্ট থেরাপি উত্তম। শুধুমাত্র তখনই ক্যাপসুল সেবন চালিয়ে যেতে হবে যখন শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ না হবে। পাইরিডক্সিন, পারকিনসনিসম রোগের ক্ষেত্রে লেভোডোপার কার্যকারীতা কমাতে পারে। রিবোফ্লাভিন মূত্রের রং হলুদ করে দিতে পারে। ক্যাপসুল সেবনকালীন সময়ে অ্যাসকরবিক এসিডের জন্য মূত্রের শর্করার পরিমাণ বেশি দেখাতে পারে যদি ব্যানেডিক্ট টেস্ট করা হয়। এক্ষেত্রে শর্করা পরিমাপের যেসব টেস্টে অ্যাসকরবিক এসিডের ভূমিকা নাই সেসকল টেস্ট করানো যেতে পারে। ফলিক এসিড প্লাজমাতে ফিনাইটয়িনের ঘনত্ব কমিয়ে দিতে পারে। এছাড়া পাইরিডক্সিন লেভোডোপার কার্যক্ষমতা কমাতে পারে।

মিথস্ক্রিয়া

কোন বিরুপ প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

বিভিন্ন প্রাণীর উপর গবেষণায় কোন বিরুদ্ধ লক্ষণ পাওয়া যায়নি। উপাদানসমূহ পানিতে দ্রবণীয় হওয়ায় এটি নিরাপদ।

বৈপরীত্য

যদি ক্যাপসুলের কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা থাকে তবে সেই রোগীদের জন্য প্রতিনির্দেশিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো থেকে দূরে, শুষ্ক এবং ঠাণ্ডাস্থানে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share