Piperacillin And Tazobactam এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

ব্যবহার

পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টাম একটি সম্মিলিত ঔষধ যার মধ্যে রয়েছে পেনিসিলিন শ্রেণীর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল পাইপেরাসিলিন এবং বিটা-ল্যাকটামেজ ইনহিবিটর ট্যাজোব্যাক্টাম যা নিম্নের তালিকাভুক্ত সংবেদনশীল ব্যাকটেরিয়াসমূহের মাধ্যমে হতে তীব্র সংক্রমনে নির্দেশিত।

Piperacillin And Tazobactam এর দাম কত? Piperacillin And Tazobactam এর দাম

Piperacillin And Tazobactam in Bangla
Piperacillin And Tazobactam in bangla
বাণিজ্যিক নাম Piperacillin And Tazobactam
জেনেরিক পাইপেরাসিলিন + ট্যাজোব্যাক্টাম
ধরণ Intravenous Powder For Injection, Intravenous Solution, Intravenous
পরিমাপ
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী
উপলভ্য দেশ United States
সর্বশেষ সম্পাদনা September 19, 2023 at 7:00 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Piperacillin And Tazobactam খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টাম অবশ্যই ৩০ মিনিট সময় ধরে শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে।প্রাপ্তবয়স্ক রোগী: প্রাপ্তবয়স্ক রোগীদের পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের দৈনিক মাত্রা প্রতি ৬ ঘণ্টায় ৩.৩৭৫ গ্রাম করে মোট ১৩.৫ গ্রাম (১২.০ গ্রাম পাইপেরাসিলিন/১.৫ গ্রাম ট্যাজোব্যাক্টাম)। চিকিৎসার সময়কাল সাধারণত ৭ থেকে ১০ দিন হয়ে থাকে।নোসোকোমিয়াল নিউমোনিয়া: নোসোকোমিয়াল নিউমোনিয়ার প্রাথমিক সম্ভাব্য চিকিৎসা প্রতি ৬ ঘণ্টায় ৪.৫ গ্রাম পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের সাথে একটি অ্যামাইনোগ্লাইকোসাইডের সনম্বয়ে শুরু করা যেতে পারে, যা দৈনিক সর্বমোট ১৮.০ গ্রাম হয় (১৬.০ গ্রাম পাইপেরাসিলিন/২.০ গ্রাম ট্যাজোব্যাক্টাম)। নোসোকোমিয়াল নিউমোনিয়ার চিকিৎসার সুপারিশকৃত সময়কাল ৭ থেকে ১৪ দিন। সিউডোমনাস আরুজিনোসের উপস্থিতি পাওয়া গেলে অ্যামাইনোগ্লাইকোসাইডের সমন্বয়ে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে।শিশুদের ক্ষেত্রে: ৯ মাস বা তদূর্ধ্ব এপেন্ডিসাইটিস এবং/অথবা পেরিটোনাইটিসে আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে ওজন ৪০ কেজির পর্যন্ত এবং বৃক্কের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা থাকলে, প্রতি কেজি দেহের ওজন অনুযায়ী পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের মাত্রা ১০০ মিঃগ্রাঃ পাইপেরাসিলিন/১০ মিঃগ্রাঃ ট্যাজোব্যাক্টাম ৮ ঘণ্টা পর পর প্রদান করা যেতে পারে। ফার্মাকোকাইনেটিক মডেল অনুযায়ী ২ থেকে ৯ মাস বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে ৮০ মিঃগ্রাঃ পাইপেরাসিলিন/১০ মিঃগ্রাঃ ট্যাজোব্যাক্টাম ৮ ঘন্টার পর পর প্রদান করা যেতে পারে। শিশুর ওজন ৪০ কেজির অধিক হলে এবং বৃক্কের কার্যক্ষমতা স্বাভাবিক হলে তাদের প্রাপ্তবয়স্কদের মাত্রা প্রদান করা যেতে পারে। শিশুদের বৃক্কের অকার্যক্ষমতার ক্ষেত্রে পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের মাত্রা কীভাবে সামঞ্জস্য করা যায় তা নির্ধারণ করা হয়নি। শিশুদের ক্ষেত্রে: ২ মাস বা তার অধিক বয়সের অ্যাপেনডিসাইটিস এবং/অথবা পেরিটোনাইটিসে আক্রান্ত শিশুদের জন্য পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের ব্যবহার ওয়েল-কন্ট্রোলড স্টাডি এবং ফার্মাকোকাইনেটিক স্টাডি হতে প্রাপ্ত প্রমান দ্বারা সমর্থিত। শিশুদের ক্ষেত্রে পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের ডোজকে বৃক্কের অক্ষমতায় কীভাবে সামঞ্জস্য করা যায় তা নির্ধারণ করা হয় না।বয়স্কদের ক্ষেত্রে: ৬৫ বছরের অধিক বয়সী রোগীদের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র বয়স বৃদ্ধির হওয়ার কারণে বিরূপ প্রভাবগুলি বৃদ্ধির ঝুঁকি নেই। তবুও, বৃক্কের অক্ষমতায় ঔষধের মাত্রার সামঞ্জস্য করা উচিত। কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলেশনের মতো রোগগুলির ক্ষেত্রে এটি ক্লিনিকালি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।বৃক্কের অক্ষমতা: যেসকল রোগীর ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৪০ মিঃলিঃ/মিনিট এবং ডায়ালাইসিস (ডায়ালাইসিস এবং সিএপিডি) গ্রহণ করেছে, তাদের জন্য শিরাপথে পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের মাত্রা বৃক্কের অক্ষমতা অনুযায়ী কমিয়ে প্রদান করতে হবে।যকৃতের অক্ষমতা: হেপাটিক সিরোসিসের রোগীদের জন্য পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের মাত্রা সমন্বয় করার প্রয়োজন নেই।সিস্টিক ফাইব্রোসিসের রোগীদের জন্য: অন্যান্য সেমি-সিনথেটিক পেনিসিলিনের মত, পাইপেরাসিলিন দ্বারা চিকিৎসায় সিস্টিক ফাইব্রোসিসের রোগীদের মধ্যে জ্বর ও লাল ফুসকুড়ি হতে দেখা গেছে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

বিরূপ প্রতিক্রিয়া সাধারণত ত্বকের সাথে সম্পৃক্ত, যার মধ্যে রয়েছে লাল ফুসকুড়ি, পরুরিটাস এবং পারপিউরা; পরিপাকতন্ত্রের মধ্যে রয়েছে ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, বমি বমি ভাব, বমি, ডিসপেসিয়া এবং তলপেটে ব্যাথা; সাধারণ সমস্যাসমূহ এবং ঔষধ প্রদানে স্থানের সাথে সম্পৃক্ত অবস্থার মধ্যে রয়েছে জ্বর, ইনজেকশন প্রদানের স্থানে প্রতিক্রিয়া (১%) এবং কাঠিন্যতা (১%) ইমিউন হাইপারসেনসিটিভিটি প্রতিক্রিয়া, এনাফাইল্যাকটিক/এনাফাইল্যাকটয়েড প্রতিক্রিয়া (যার মধ্যে শক রয়েছে) (১%) ইনফেকসন্স ক্যান্ডিডিয়াসিস এবং সিউডোমেমব্রেনাস কোলাইটিস (১%), মেটাবোলিজম এবং পুষ্টি সংক্রান্ত ব্যাধি হাইপোগ্লাইসেমিয়া (১%), মাস্কুলোস্কেলেটাল এবং যোজক করা সংক্রান্ত ব্যাধি-মায়ালগ্লিয়া এবং আরথ্রালগ্লিয়া (১%), মানসিক ব্যাধি ঘুম না হওয়া, সংবহনতন্ত্রের ব্যাধি-ফ্লিবাইটিস, থ্রম্বোফ্লিবাইটিস (১%), হাইপোটেনসন (১%), অনিদ্র (১%), শ্বাসনালী, থোরাসিক এবং মেডিআস্টাইনাল ব্যাধি ইপিস্টাক্সিস (১%)।

সতর্কতা

পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টাম প্রাপ্ত রোগীদের মধ্যে গুরুতর হাইপারন্সেসিটিভিটি প্রতিক্রিয়া (এনাফাইল্যাকটিক/এনাফাইল্যাক্টয়েড) দেখা গেছে। এরকম প্রতিক্রিয়া ঘটলে পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টাম বন্ধ করতে হবে।পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টাম স্টিভেনস এর মতো গুরুত্বর ক্ষতিকারক বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে-জনসন সিন্ড্রোম, টক্সিক ইপিডার্মাল নেক্রলাইসিস, ইয়োনিফিলিয়া এবং সিস্টেমিক সিম্পটমের সঙ্গে ঔষধের প্রতিক্রিয়া এবং অ্যাকিউটি জেনারালাইজড এক্সানথেমাটাস পন্তুলোসিস। লাল ফুসকুড়ি বৃদ্ধি পেতে দেখা গেলে পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টাম দ্বারা চিকিৎসা বন্ধ করতে হবে।হেমাটোলোজিকাল প্রভাব (রক্তক্ষরণ, লিউকোপেনিয়া এবং নিউট্ট্রোপেনিয়া সহ) দেখা যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসায় হেমাটোলোজিক পরীক্ষাসমূহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে।গুরুতরভাবে অসুস্থ রোগীদের ক্ষেত্রে নেফ্রটক্সিসিটি দেখা গিয়েছে; পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের ব্যবহার বৃক্কের অকার্যকারিতার জন্য একটি স্বাধীন ঝুঁকিপূর্ণ উপাদান হিসেবে পাওয়া গেছে এবং গুরুতর অসুস্থ রোগীদের মধ্যে একটি রেন্ডমাইজড মালিসেন্টার, কন্ট্রোলড ট্রায়ালে অন্যান্য বিটা-ল্যাক্টাম অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ওষুধের তুলনায় রেনাল ফাংশনের পুনরুদ্ধার বিলম্বিত হতে দেখা গেছে। স্টাডি অনুসারে, গুরুতর অসুস্থ রোগীদের ক্ষেত্রে বিকল্প চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি বিকল্প চিকিৎসা অকার্যকর বা অনুপস্থিত হয়, তাহলে পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টাম দ্বারা চিকিৎসা চালাতে হবে এবং চিকিৎসা চলাকালীন বৃক্কের কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে।ক্লসট্রিডিয়াম ডেফিসিলের কারণে সৃষ্টি ডায়রিয়াঃ ডায়রিয়া হলে রোগীর অবস্থা মূল্যায়ণ করতে হবে।

মিথস্ক্রিয়া

অ্যামিনোগ্লাইকোসাইড: পাইপেরাসিলিন অ্যামিনোগ্লাইকোসাইডকে মাইক্রোবায়োলোজিক্যাল ইনার্ট অ্যামাইডসে পরিণত করার মাধ্যমে অকার্যকর করে দিতে পারে। যদি হেমোডায়ালাইসিস গ্রহণকারী এন্ড স্টেজ রেনাল ডিজিজের রোগীকে পাইপেরাসিলিন এবং অ্যামিনোগ্লাইকোসাইড একত্রে প্রদান করা হয়, তাহলে অ্যামিনোগ্লাইকোসাইডের মাত্রা উল্লেখযোগ্য হারে কমাতে হবে (বিশেষ করে টোব্রামাইসিন) এবং পর্যবেক্ষণ করতে হবে। রোগীর বৃক্কের কার্যক্ষমতা স্বাভাবিক, মৃদু অথবা মাঝারি হলে এবং তাদেরকে পাইপেরাসিলিন, ট্যাজোব্যাক্টাম, টোব্রামাইসিন ক্রমানুসারে প্রদান করলে রক্তে টোব্রামাইসিনের মাত্রার মৃদু হ্রাস পেতে দেখা গেছে তবে এক্ষেত্রে মাত্রা সমন্বয়ের কোনো প্রয়োজ নেই।প্রবেনেসিড: পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের সাথে একত্রে প্রবেনেসিড প্রদান করলে পাইপেরাসিলিনের হাফ-লাইফ ২১% এবং ট্যাজোব্যাক্টামের হাফ-লাইফ ৭১% বৃদ্ধি পায় কারন প্রবেনেসিড পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের টিউবুলার রেনাল সিক্রেসন রোধ করে। তাই উপকার থেকে ঝুঁকি বেশি হলে পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের সাথে একত্রে প্রবেনেসিড প্রদান করা যাবে না।ভেকিউরোনিয়াম: পাইপেরাসিলিনের সাথে ভেকিউরোনিয়াম ব্যবহারে ভেকিউরোনিয়ামের নিউরোমাসকুলার ব্লকেড দীর্ঘায়িত হয়, পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের সাথে একত্রে ভেকিউরোনিয়াম প্রদান করলেও একই ঘটনা ঘটতে পারে। একই কার্যপদ্ধতি হওয়ায় পাইপেরাসিলিনের উপস্থিতিতে নন-ডিপোলারাইজিং মাসল রিলাক্সান্টের কারণে সৃষ্ট নিউলোমাসকুলার ব্লকেডের দীর্ঘায়িত হওয়া প্রত্যাশিত।মেথোট্রেক্সেট: সীমিত তথ্যে দেখা যায় যে, মেথোট্রেক্সেটের সাথে পাইপেরাসিলিনের ব্যবহারে মেথোট্রেক্সেটের ক্লিয়ারেন্স কমে যায় কারণ উভয়েই রেনাল সিক্রেসনের জন্য প্রতিযোগিতা করে। মেথোট্রেক্সেটের নিষ্কাশনে ট্যাজোব্যাক্টামের প্রভাব মূল্যায়ন করা হয় নাই। যদি চিকিৎসায় একত্রে ব্যবহারের প্রয়োজ হয়, তাহলে মেথোট্রেক্সেটের প্লাজমা ঘনত্ব এবং টক্সিসিটির লক্ষণ ও উপসর্গ বারবার পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

গর্ভাবস্থা: পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টাম মানুষের প্ল্যাসেন্টা অতিক্রম করে। তবে, গর্ভবতী নারীদের মধ্যে পাইপেরিসিলিন এবং/অথবা ট্যাজোব্যাক্টামের সাথে গুরুতর জন্মগত ত্রুটি এবং গর্ভপাত সম্পর্কিত ঝুঁকি জানানোর মত পর্যাপ্ত তথ্য নেই।স্তন্যপান: পাইপারসিলিন দুগ্ধের সাথে নিঃসৃত হয়; মানব দুগ্ধে ট্যাজোব্যাক্টামের মাত্রা নিয়ে কোনো গবেষনা করা হয়নি। বুকের দুধে নির্ভরশীল শিশু এবং দুধ উৎপাদনে পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টামের প্রভাব সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যায় নাই।

বৈপরীত্য

রোগীর পেনিসিলিন, সেফালোস্পরিন, বা বিটা-ল্যাক্টামেজ ইনহিবিটারের সাথে কোনও অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া থেকে থাকলে পাইপেরাসিলিন এবং ট্যাজোব্যাক্টাম ব্যবহার করা যাবে না।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

বিপনন পরবর্তী জরিপে পাইপেরাসিলিন/ট্যাজোব্যাক্টামের চিকিৎসায় মাত্রাতিরিক্ততার ঘটনা দেখা গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে পরামর্শকৃত মাত্রার ব্যবহারেই বমি বমি ভাব, বমি হওয়া, ডায়ারিয়া হতে দেখা গেছে। যদি শিরাপথে পরামর্শকৃত মাত্রা হতে অধিক মাত্রায় ব্যবহার করা হয়, তাহলে রোগীর নিউরোমাসকুলার উত্তেজনা বা খিঁচুনি হতে পারে (বিশেষ করে বৃক্কের অক্ষমতার উপস্থিতি থাকলে)। রোগীর চিকিৎসা তার ক্লিনিকাল অবস্থা অনুযায়ী সহায়ক এবং লক্ষণীয় হতে হবে ।

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ৩০ ডিগ্রী সেঃ তাপমাত্রার নীচে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share