ব্যবহার

এজিথ্রোমাইসিন সংবেদনশীল অনুজীব সমূহের দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণসমূহ যেমনঃ ব্রংকাইটিস ও নিউমোনিয়াসহ নিঃশ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ, ত্বক ও কোমল কোষকলার সংক্রমণ, মধ্যকর্ণের প্রদাহ, সাইনুসাইটিস, ফ্যারিনজাইটিস ও টনসিলাইটিস সহ ঊর্ধ্বশ্বাসতন্ত্রীয় সংক্রমণে নির্দেশিত। এটি ক্ল্যামাইডিয়া ট্রাকোমাটিস জনিত জননাঙ্গের অজটিল সংক্রমণে এবং টাইফয়েড জ্বরেও নির্দেশিত।

Respazit Capsule 250 mg এর দাম কত? Respazit Capsule 250 mg এর দাম Unit Price: ৳ 25.00 (9s pack: ৳ 225.00)

Respazit Capsule 250 mg in Bangla
Respazit Capsule 250 mg in bangla
বাণিজ্যিক নাম Respazit Capsule 250 mg
জেনেরিক এজিথ্রোমাইসিন ডাইহাইড্রেট
ধরণ Capsule
পরিমাপ 250 mg
দাম Unit Price: ৳ 25.00 (9s pack: ৳ 225.00)
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী Somatec Pharmaceuticals Ltd.
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা October 19, 2023 at 6:27 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Respazit Capsule 250 mg খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে: ৫০০ মিঃগ্রাঃ দৈনিক একবার করে ৩ দিন অথবা প্রথম দিন ৫০০ মিঃগ্রাঃ এবং পরবর্তীতে দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম দিন পর্যন্ত দৈনিক ২৫০ মিঃগ্রাঃ করে ৪ দিন । ক্ল্যামাইডিয়া ট্রাকোমাটিস জনিত যৌনাচার বাহিত রোগে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে: ১ গ্রামের একক মাত্রা অথবা প্রথম দিন ৫০০ মিঃগ্রাঃ ও পরবর্তী দুইদিন ২৫০ মিঃগ্রাঃ করে গ্রহণ করা যেতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে: ৬ মাসের অধিক বয়সের বাচ্চার ক্ষেত্রে (যদি শারীরিক ওজন ১৫-২৫ কেজি হয়): দৈনিক ১০ মিঃগ্রাঃ/কেজি হিসেবে ৩ দিন অথবা দৈনিক ২০০ মিঃগ্রাঃ (১ চা-চামচপূর্ণ) করে ৩ দিন যদি শারীরিক ওজন ২৬-৩৫ কেজি হয়: দৈনিক ৩০০ মিঃগ্রাঃ (১.৫ চা-চামচপূর্ণ) করে ৩ দিন যদি শারীরিক ওজন ৩৬-৪৫ কেজি হয়: দৈনিক ৪০০ মিঃগ্রাঃ (২ চা-চামচপূর্ণ) করে ৩ দিন টাইফয়েড জ্বরের ক্ষেত্রে: দৈনিক ৫০০ মিঃগ্রাঃ (২.৫ চা-চামচপূর্ণ), ৭-১০ দিন সাসপেনশন প্রস্তুত প্রণালী- ১ম ধাপ: প্রথমে পাউডার আলগা করার জন্য বোতলটি ভালোভাবে ঝাঁকিয়ে নিন। ২য় ধাপ: ঠান্ডা করা ফুটানো পানি দিয়ে বোতল পূর্ণ করুন। ৩য় ধাপ: পাউডার পানির সাথে সম্পূর্ণ মিশে না যাওয়া পর্যন্ত বোতলটি ভালভাবে ঝাঁকিয়ে নিন। এজিথ্রোমাইসিন খাদ্য গ্রহণের ১ ঘন্টা পূর্বে অথবা ২ ঘন্টা পরে সেবন করতে হবে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

এজিথ্রোমাইসিন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মাত্রা ও পরিধি কম এবং এটি সুসহনীয়। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে বমি-বমি ভাব, বমি, আন্ত্রিক ব্যথা, উদরীয় অস্বস্তি, বায়ু উদ্গিরণ, ডায়রিয়া, মাথা ব্যথা, ঘুম ঘুম ভাব এবং ত্বকীয় র‌্যাশ যা ঔষধ গ্রহণ বন্ধ করলে বন্ধ হয়ে যায়।

সতর্কতা

অন্যান্য এন্টিবায়োটিকের মতোই অসংবেদনশীল অনুজীবঘটিত অতিসংক্রমণ (ফাঙ্গাল অতিসংক্রমণসহ) ঘটনার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। মাত্রাধিক্য বৃক্কীয় বৈকল্যতার ক্ষেত্রে এটির ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

মিথস্ক্রিয়া

খাদ্য অথবা এন্টাসিডের উপস্থিতিতে এজিথ্রোমাইসিনের শোষণ কমে যায়। আরগোট এলকালয়েড গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে একইসাথে এজিথ্রোমাইসিন ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ এজিথ্রোমাইসিনের সাথে সাইটোক্রোম পি-৪৫০ এর বিক্রিয়ার ফলে আরগোটিজম দেখা দিতে পারে। ম্যাক্রোলাইডসমূহ যেহেতু সাইক্লোস্পোরিন ও ডিজক্সিনের প্লাজমা মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, সেহেতু এজিথ্রোমাইসিনের সাথে এদের ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ওয়ারফারিন, থিওফাইলিন, কার্বামাজিপিন, মিথাইলপ্রেডনিসোলন ও সিমেটিডিনের সাথে এজিথ্রোমাইসিনের কোন মিথষ্ক্রিয়া নেই।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরী অনুযায়ী এজিথ্রোমাইসিন 'B' শ্রেণীভূক্ত ঔষধ। প্রাণিজ প্রজনন নিরীক্ষায় দেখা গেছে, এজিথ্রোমাইসিন এর Fetus এর উপর কোন ক্ষতিকর প্রভাব নেই। গর্ভবতী মহিলাদের উপর এজিথ্রোমাইসিন ব্যবহারের কোন পর্যাপ্ত তথ্য নেই। যেহেতু প্রাণিজ প্রজনন নিরীক্ষা সর্বদা মানবদেহের ক্ষেত্রে কার্যকরী নয়, সেহেতু এক্ষেত্রে কোন বিকল্প পাওয়া না গেলেই এজিথ্রোমাইসিন ব্যবহার করা যেতে পারে। মাতৃদুগ্ধে এজিথ্রোমাইসিনের নিঃসরণ সংক্রান্ত কোন তথ্য জানা যায়নি। সুতরাং, স্তন্যদাত্রী মায়েদের ক্ষেত্রে এজিথ্রোমাইসিন ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

বৈপরীত্য

এজিথ্র্রোমাইসিন বা অন্য কোন ম্যাক্রোলাইড এন্টিবায়োটিকের অতিসংবেদনশীলতা থাকলে এজিথ্রোমাইসিন প্রতিনির্দেশিত। যকৃতের রোগে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এজিথ্রোমাইসিন প্রতিনির্দেশিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো ও তাপ থেকে দূরে শুষ্ক স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share