ব্যবহার
সংবেদনশীল ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণের চিকিৎসায় এটি নির্দেশিত। স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেনস-এর দ্বারা সৃষ্ট ফ্যারিংজাইটিস/টনসিলাইটিস। স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনি, হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জি, মোরাক্সেলা ক্যাটারালিস (বিটা-ল্যাকটামেজ উৎপাদনকারী প্রজাতিসমূহ) অথবা স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেনস দ্বারা সৃষ্ট একিউট ব্যাকটেরিয়াল ওটাইটিস মিডিয়া। ... Read moreRoxilab Powder for Suspension 125 mg/5 ml এর দাম কত? Roxilab Powder for Suspension 125 mg/5 ml এর দাম 70 ml bottle: ৳ 270.82
সুচিপত্র
বাণিজ্যিক নাম | Roxilab Powder for Suspension 125 mg/5 ml |
জেনেরিক | সেফুরক্সিম এক্সেটিল |
ধরণ | Powder for Suspension |
পরিমাপ | 125 mg/5 ml |
দাম | 70 ml bottle: ৳ 270.82 |
চিকিৎসাগত শ্রেণি | |
উৎপাদনকারী | Labaid Pharma Ltd. |
উপলভ্য দেশ | Bangladesh |
সর্বশেষ সম্পাদনা | October 19, 2023 at 6:27 am |
খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
Roxilab Powder for Suspension 125 mg/5 ml খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
ট্যাবলেট / সাসপেনসন- অপ্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তবয়স্ক (১৩ বছর এবং তার ঊর্ধে)- ফ্যারিংজাইটিস/টনসিলাইটিস: ২৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন একিউট ব্যাকটেরিয়াল ম্যাক্সিলারী সাইনুসাইটিস: ২৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন ক্রণিক ব্রংকাইটিস-এর একিউট ব্যাকটেরিয়াল এক্সাসারবেশন: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন একিউট ব্রংকাইটিস-এর মাধ্যমিক ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন ত্বক এবং ত্বকের গঠনে অজটিল সংক্রমণ: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন মূত্রনালীর অজটিল সংক্রমণ: ২৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ৭-১০ দিন অজটিল গনোরিয়া: ১০০০ মিঃগ্রাঃ, একক মাত্রা কমিউনিটি একুয়ার্ড নিউমোনিয়া: ২৫০-৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন এমডিআর টাইফয়েড ফিভার: ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০-১৪ দিন লাইম রোগের প্রারম্ভিক অবস্থা: ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার, সময়সীমা ২০ দিন শিশু রোগীদের ক্ষেত্রে (৩ মাস থেকে ১২ বছরের)- ফ্যারিংজাইটিস/টনসিলাইটিস: ২০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার, সময়সীমা ৫-১০ দিন একিউট মধ্যকর্ণের প্রদাহ: ৩০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন একিউট ব্যাকটেরিয়াল ম্যাক্সিলারী সাইনুসাইটিস: ৩০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন ইমপেটিগো: ৩০ মিঃগ্রাঃ/কেজি/দিনে ২ বার, সময়সীমা ১০ দিন ইঞ্জেকশন- পূর্ণবয়স্ক: ৭৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ৩ বার মাংশপেশী বা শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে। গুরুতর ধরনের সংক্রমণে মাত্রা ১.৫ গ্রাম দিনে ৩ বার (শিরাপথে) পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। প্রয়োজন হলে দৈনিক সর্বোচ্চ মাত্রা ৩ থেকে ৬ গ্রাম ৪ টি সমবিভক্ত মাত্রায় দেয়া যেতে পারে। শিশু (৩ মাসের বেশী বয়সী): শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য প্রতিদিন ৩০-১০০ মিঃগ্রাঃ, ৩-৪ টি সমবিভক্ত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। অধিকাংশ সংক্রমণের ক্ষেত্রে শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য দৈনিক ৬০ মিঃগ্রাঃ পর্যাপ্ত। নিওনেট: শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য প্রতিদিন ৩০-১০০ মিঃগ্রাঃ, ২-৩ টি সমবিভক্ত মাত্রায়। সার্জিকাল প্রোফাইল্যাক্সিস: এ্যানেসথেসিয়ার শুরুতে শিরাপথে ১.৫ গ্রাম এর একটি একক মাত্রা; অতি ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপচারে ৭৫০ মিঃগ্রাঃ ইনজেকশনের ৩ টি মাত্রা প্রতি ৮ ঘন্টা পর পর মাংশপেশী বা শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে। নিউমোনিয়া: ধারাবাহিক চিকিৎসা হিসাবে ১.৫ গ্রাম দিনে ২ বার শিরাপথে ২-৩ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে হবে,অতঃপর ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার ৭-১০ দিন মুখে সেবন করতে হবে। ক্রণিক ব্রংকাইটিসের তীব্র সংক্রমণ: ধারাবাহিক চিকিৎসা হিসাবে ৭৫০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার মাংশপেশী বা শিরাপথে ২-৩ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে হবে,অতঃপর ৫০০ মিঃগ্রাঃ দিনে ২ বার ৫-১০ দিন মুখে সেবন করতে হবে। (ইনজেকশন ও মুখে সেবন উভয় ক্ষেত্রেই চিকিৎসার সময়কাল সংক্রমণের তীব্রতা এবং রোগীর শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভরশীল)। গনোরিয়া: পূর্ণবয়স্ক: ১.৫ গ্রামের একটি একক মাত্রা (৭৫০ মিঃগ্রাঃ এর ২ টি ইঞ্জেকশন ২ টি ভিন্ন মাংসপেশীর মাধ্যমে অর্থাৎ উভয় নিতম্বে প্রদান করতে হবে)। মেনিনজাইটিস: পূর্ণবয়স্ক: ৩ গ্রাম দিনে ৩ বার শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে। শিশু: (৩ মাসের বেশী বয়সী): শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ২০০-২৪০ মিঃগ্রাঃ , প্রতিদিন , শিরাপথে , ৩-৪ টি সমবিভক্ত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। ৩ দিন পর বা অবস্থার উন্নতি হলে মাত্রা শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ১০০ মিঃগ্রাঃ এ কমিয়ে আনতে হবে। নিওনেট: প্রাথমিকভাবে শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ১০০ মিঃগ্রাঃ, পরবর্তীতে শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ৫০ মিঃগ্রাঃ এ কমিয়ে আনতে হবে। অস্থি এবং অস্থিসন্ধির সংক্রমণ: পূর্ণবয়স্ক: ১.৫ গ্রাম দিনে ৪ বার শিরাপথে প্রয়োগ করতে হবে। শিশু: (৩ মাসের বেশী বয়সী): শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য ১৫০ মিঃগ্রাঃ , প্রতিদিন (পূর্ণবয়স্কদের সর্বোচ্চ মাত্রার বেশী দেয়া যাবে না), ৮ ঘন্টা পরপর সমবিভক্ত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। সদ্য প্রস্তুতকৃত ইনজেকশন ব্যবহার করতে হবে, তবে ঔষধের কার্যকারিতা সাধারণ তাপমাত্রায় ২৪ ঘন্টা ও ৫o সেঃ তাপমাত্রায় ৪৮ ঘন্টা বজায় থাকে।