Ryanodex Dantrolene Sodium এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

ব্যবহার

ক্রনিক স্পাস্টিসিটি: আপার মটর নিউরনের ব্যধির (যেমন: স্পাইনাল কর্ডে injury, স্ট্রোক, সেরেব্রাল পালছি, মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস) জন্য সৃষ্ট ক্লিনিক্যাল স্পাস্টিসিটিকে নিয়ন্ত্রন করার জন্য ডেন্ট্রোলিন নির্দেশিত। এটা তাদের জন্য উপকারী যাদের ক্রমাগত স্পাস্টিসিটির জন্য স্বাভাবিক কার্যক্রম ... Read more

Ryanodex Dantrolene Sodium এর দাম কত? Ryanodex Dantrolene Sodium এর দাম

Ryanodex Dantrolene Sodium in Bangla
Ryanodex Dantrolene Sodium in bangla
বাণিজ্যিক নাম Ryanodex Dantrolene Sodium
জেনেরিক ড্যান্ট্রোলিন
ধরণ
পরিমাপ
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী
উপলভ্য দেশ USA
সর্বশেষ সম্পাদনা September 19, 2023 at 7:00 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Ryanodex Dantrolene Sodium খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

ক্রনিক স্পাস্টিসিটির ক্ষেত্রে: প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে: নিম্নোক্ত সিডিউল ক্রমাগত বাড়াতে বা কমাতে পরামর্শ দেওয়া হয়। কোন কোন রোগীকে সর্বোচ্চ মাত্রা না দেওয়া পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া দেখায় না। রোগীর প্রতিক্রিয়া দেখতে সাত দিন অপেক্ষা করতে হবে। পরবর্তী বেশি মাত্রায় যদি কোন উন্নতি না হয়, তবে পূর্ববর্তী কম মাত্রায় কমাতে হবে। প্রথমে ২৫ মি. গ্রা. দিনে ২ বার এবং রোগীর প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে প্রতি সপ্তাহে ২৫ থেকে ৫০ মি. গ্রা. পর্যন্ত বৃদ্ধি যেতে পারে। দিনে সর্বোচ্চ ৪০০ মি.গ্রা. পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য। শিশুদের ক্ষেত্রে: নিম্নোক্ত সিডিউল ক্রমাগত বাড়াতে বা কমাতে পরামর্শ দেওয়া হয়। কোন কোন রোগীকে সর্বোচ্চ মাত্রা না দেওয়া পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া দেখায় না। রোগীর প্রতিক্রিয়া দেখতে সাত দিন অপেক্ষা করতে হবে। পরবর্তী বেশি মাত্রায় যদি কোন উন্নতি না হয়, তবে পূর্ববর্তী কম মাত্রায় কমাতে হবে। ০.৫ মি.গ্রা./কেজি/দিন ৭ দিনের জন্য ০.৫ মি.গ্রা./কেজি ৩ বেলা ৭ দিনের জন্য ১ মি.গ্রা./কেজি ৩ বেলা ৭ দিনের জন্য, ২ মি.গ্রা./কেজি দিনে ৩ বেলা কোন কোন রোগীকে ৪ বারও দিতে হতে পারে। ম্যালিগন্যান্ট হাইপারথার্মিয়ার ক্ষেত্রে: সার্জারীর পূর্বে: ৪-৮ মি.গ্রা./কেজি/দিন ৩-৪টি বিভক্ত মাত্রায় সার্জারীর ১-২ দিন আগে সেব্য। শেষ ডোজ সার্জারীর ৩-৪ ঘন্টা আগে ন্যূনতম পানি দিয়ে সেব্য। সার্জারীর পরে: ৪-৮ মি.গ্রা/কেজি/দিন ৪টি বিভক্ত মাত্রায় ১-৩ দিন পর্যন্ত। ৫ বছরের নিচে শিশুদের ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন ব্যবহার প্রতিষ্ঠিত নয়।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

ঘুম ঘুম ভাব, তন্দ্রাচ্ছন্নতা, দূর্বলতা, খারাপ লাগা, ডায়রিয়া হতে পারে যা পরে স্বাভাবিক হয়ে আসে। ডায়রিয়া তীব্র হলে থেরাপী বন্ধ রাখতে হবে। থেরাপী পুনরায় শুরুর পর ডায়রিয়া হলে থেরাপী একেবারে বন্ধ করতে হবে।

সতর্কতা

যেহেতু লিভারের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, ৪৫ দিনের মধ্যে কার্যকারিতা পাওয়া না গেলে বন্ধ করতে হবে। বিপজ্জনক কাজ যেমন গাড়ি চালানের মত সূক্ষ কাজ করা যাবে না। নিদ্রা আনয়নকারী ঔষুধের সাথে সেব্য নয়। আলোকসংবেদনশীলতা তৈরী হতে পারে বলে সূর্যরশ্মি এড়িয়ে চলতে হবে। কারও কারও ক্ষেত্রে মারাত্মক বা মারাত্মক নয় এমন ধরনের যকৃত সংক্রান্ত জটিলতা দেখা দিতে পারে। ডেন্ট্রোলিন শুরুর আগে এস.জি.ও.টি, এস.জি.পি.টি, এলকালাইন ফসফেটেজ, বিলিরুবিন এর টেস্ট করিয়ে নেয়া উচিত যার মাধ্যমে জানা যাবে যকৃতে কোন ব্যধি আছে কিনা। যকৃতের এই পরীক্ষাগুলো থেরাপি চলাকালীন মাঝে মাঝে করানো উচিত। কিছু রোগী ডেন্ট্রোলিন চলাকালীন স্বাভাবিক কর্মকান্ডে ফিরে আসতে পারে। হেপাটিটিস, জন্ডিস বা লিভার ফাংশন টেস্ট অস্বাভাবিক হলে থেরাপী বন্ধ করতে হবে। যদি এইগুলো সমস্যা শুরুতেই ধরা পড়ে এবং থেরাপী বন্ধ করা হয়, তাহলে রোগী দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে যায়। মহিলা এবং ৩৫ ঊর্ধ্ব রোগীদের ক্ষেত্রে মারাত্মক হেপাটো সেলুলার ডিজিজ হবার সম্ভাবনা বেশী বলে সতর্কতা জরুরী। রোগীর হেপাটো সেলুলার injury হবার পর তা নিরাময় হলে ডেন্ট্রোলিন পুনরায় চালু করা যায় যদি রোগীর ডেন্ট্রোলিন প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করে খুব অল্প পরিমানে মাত্রা শুরু করে বাড়াতে হবে। ল্যাবরেটরি মনিটরিং নিয়মিত করতে হবে। যদি আবার যকৃতে সমস্যা দেখা দেয় সেক্ষেত্রে থেরাপী বন্ধ করতে হবে।যাদের পালমোনারীর, হৃদযন্ত্রের, যকৃতের কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত তাদের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন জরুরী।

মিথস্ক্রিয়া

ঘুম আনয়নকারী ঔষধ, সি.এন.এস ডিপ্রেসেন্ট এর সাথে দেয়া যাবে না, ৩৫ ঊর্ধ্ব মহিলাদের ক্ষেত্রে এস্ট্রোজেনের সাথে দেয়া যাবে না।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

গর্ভাবস্থার ক্যাটেগরি সি, স্তন্যদানকালে ডেন্ট্রোলিন সেব্য নয়।

বৈপরীত্য

হেপাটিটিস, সিরোসিস এ ডেন্ট্রোলিন প্রতিনির্দেশিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

আলো থেকে দূরে, শুল্ক ও ঠান্ডা স্থানে রাখুন।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share