ব্যবহার
ন্যাপ্রোক্সেন নিম্নোক্ত উপসর্গে নির্দেশিত- রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস অস্টিওআর্থ্রাইটিস অ্যানকাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিস জুভেনাইল আর্থ্রাইটিস টেন্ডোনাইটিস বার্সাইটিস গেটে বাতের লক্ষণসমূহ নিরাময়ে এছাড়াও প্রাইমারি ডিসমেনোরিয়া এবং ব্যথার চিকিৎসায় এটি ব্যবহৃত হয়।Sonaflam এর দাম কত? Sonaflam এর দাম
সুচিপত্র
বাণিজ্যিক নাম | Sonaflam |
জেনেরিক | ন্যাপ্রক্সেন সোডিয়াম |
ধরণ | |
পরিমাপ | |
দাম | |
চিকিৎসাগত শ্রেণি | |
উৎপাদনকারী | |
উপলভ্য দেশ | New Zealand |
সর্বশেষ সম্পাদনা | January 7, 2025 at 1:49 am |
খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
Sonaflam খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অস্টিওআর্থ্রাইটিস এবং অ্যানকাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিসঃ দৈনিক স্বাভাবিকমাত্রা ৫০০-১০০০ মিঃগ্রাঃ খাওয়ার পর দুইটি বিভক্ত মাত্রায়।ব্যথা, প্রাইমারি ডিসমেনোরিয়া, তীব্র টেন্ডোনাইটিস এবং বার্সাইটিসঃ অনুমোদিত প্রারম্ভিক মাত্রা ৫০০ মিঃগ্রাঃ এবং পরবর্তী মাত্রা ৫০০ মিঃগ্রাঃ করে ১২ ঘন্টা পরপর অথবা ২৫০ মিঃগ্রাঃ করে ৬-৮ ঘন্টা পরপর। তবে মোট প্রারম্ভিক মাত্রা দৈনিক ১২৫০ মিঃগ্রাঃ এর বেশী এবং পরবর্তী মাত্রা দৈনিক ১০০০ মিঃগ্রাঃ এর বেশী হওয়া উচিত নয়।গেটে বাতঃ অনুমোদিত প্রারম্ভিক মাত্রা ৭৫০ মিঃগ্রাঃ এবং পরবর্তী মাত্রা ২৫০ মিঃগ্রাঃ করে ৮ ঘন্টা পরপর, যতদিন ব্যথা না কমে। US FDA প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরী অনুযায়ী ন্যাপ্রোক্সেন C শ্রেণীভুক্ত ঔষধ। সুতরাং, প্রত্যাশিত সুবিধা ভ্রূণের ঝুঁকির চেয়ে বেশী না হলে গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ন্যাপ্রোক্সেন ব্যবহারে বিরত থাকা উচিত।