Tibucef 400 mg Capsule এর কাজ, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, সতর্কতা - MedicineBangla

ব্যবহার

Tibucef 400 mg Capsule এর কাজ সেফটিবিউটেন নিম্নবর্ণিত রোগের ক্ষেত্রে নির্দেশিত: তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী ব্রঙ্কাইটিস: হিমোফাইলাস ইনফ্লুইঞ্জা (বিটা ল্যাকটামেজ উৎপন্নকারী প্রজাতি), মোরাক্সেলা কেটারালিস (বিটা ল্যাকটামেজ উৎপন্নকারী প্রজাতি) অথবা স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনিয়া (পেনিসিলিন সাসেপটেবল প্রজাতি) দ্বারা সৃষ্ট। তীব্র ব্যাকটেরিয়াজনিত মধ্যকর্ণের প্রদাহ: হিমমোফাইলাস ইনফ্লুইঞ্জা (বিটা ল্যাকটামেজ উৎপন্নকারী প্রজাতি, মোরাক্সেলা কেটারালিস (বিটা ল্যাকটামেজ উৎপন্নকারী প্রজাতি) অথবা স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেন দ্বারা সৃষ্ট। ফেরিনজাইটিস এবং টনসিলাইটিস: স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেন দ্বারা সৃষ্ট।

Tibucef 400 mg Capsule এর দাম কত? Tibucef 400 mg Capsule এর দাম

Tibucef 400 mg Capsule Tibucef 400 mg Capsule in Bangla
Tibucef 400 mg Capsule in bangla
বাণিজ্যিক নাম Tibucef 400 mg Capsule
জেনেরিক সেফটিবিউটেন ডাইহাইড্রেট
ধরণ Capsule
পরিমাপ 400 mg
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী Globe Pharmaceuticals Ltd.
উপলভ্য দেশ Bangladesh
সর্বশেষ সম্পাদনা January 7, 2025 at 1:49 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Tibucef 400 mg Capsule খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

ওটাইটিস মিডিয়া- প্রাপ্তবয়স্ক ডোজ: ৪০০ মিলিগ্রাম করে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১০ দিনের জন্য পেডিয়াট্রিক ডোজ: >৬ মাস: ৯ মিলিগ্রাম/কেজি/দিন (সর্বোচ্চ ৪০০ মিলিগ্রাম) প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১০ দিনের জন্য টনসিলাইটিস / ফ্যারেঞ্জাইটিস- প্রাপ্তবয়স্ক ডোজ: ৪০০ মিলিগ্রাম করে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১০ দিনের জন্য পেডিয়াট্রিক ডোজ: >৬ মাস: ৯ মিলিগ্রাম/কেজি/দিন (সর্বোচ্চ ৪০০ মিলিগ্রাম) প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১০ দিনের জন্য ব্রঙ্কাইটিস- প্রাপ্তবয়স্ক ডোজ: ৪০০ মিলিগ্রাম করে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১০ দিনের জন্য পেডিয়াট্রিক ডোজ: >১২ বছর: ৪০০ মিলিগ্রাম করে মৌখিকভাবে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১০ দিনের জন্য সিস্টাইটিস- প্রাপ্তবয়স্ক ডোজ: ৪০০ মিলিগ্রাম করে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ৭ দিনের জন্য পেডিয়াট্রিক ডোজ: >১২ বছর: ৪০০ মিলিগ্রাম করে মৌখিকভাবে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ৭ দিনের জন্য নিউমোনিয়া- প্রাপ্তবয়স্ক ডোজ: ২০০ মিলিগ্রাম করে প্রতি ১২ ঘন্টায় ৭-১৪ দিনের জন্য পেডিয়াট্রিক ডোজ: >১২ বছর: ২০০ মিলিগ্রাম করে মৌখিকভাবে প্রতি ১২ ঘন্টায় ৭-১৪ দিনের জন্য সাইনোসাইটিস- প্রাপ্তবয়স্ক ডোজ: ৪০০ মিলিগ্রাম করে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১০-১৪ দিনের জন্য পেডিয়াট্রিক ডোজ: >১২ বছর: ৪০০ মিলিগ্রাম করে মৌখিকভাবে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১০-১৪ দিনের জন্য মূত্রনালীর সংক্রমণ- প্রাপ্তবয়স্ক ডোজ: ৪০০ মিলিগ্রাম করে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১০ দিনের জন্য পেডিয়াট্রিক ডোজ: >৬ মাস: ৯ মিলিগ্রাম/কেজি/দিন (সর্বোচ্চ ৪০০ মিলিগ্রাম) প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১০ দিনের জন্য বৃক্কীয় অকার্যকর রোগী- সিআর.সিএল. ৫ থেকে ২৯ মিলি/মিনিট: ২.২৫ মিলিগ্রাম/কেজি বা ১০০ মিলিগ্রাম দিনে একবার সেবনযোগ্য সিআর.সিএল. ৩০ থেকে ৪৯ মিলি/মিনিট: ৪.৫ মিলিগ্রাম / কেজি বা ২০০ মিলিগ্রাম দিনে একবার সেবনযোগ্য হেপাটিক অকার্যকর রোগী: ডোজ সমন্বয় করার প্রয়োজন নেই।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

বমি-বমি ভাব, পাতলা পায়খানা, মাথাব্যথা, অগ্নিমান্দ্য, মাথা ঘোরা, পেটে ব্যথা, বমি।

সতর্কতা

অন্য ব্রড-স্পেক্ট্রাম এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে জীবানুর অতিবৃদ্ধি বা প্রতিরোধের কারণে দীর্ঘ চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে। রোগীর সতর্ক পর্যবেক্ষন অপরিহার্য। চিকিৎসাকালীন সময়ে সুপার ইনফেকশন হলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা উচিত। বৃক্কীয় সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য সেবনমাত্রা সমন্বয় করতে হবে। গ্যাস্ট্রোইনটেসটাইনাল রোগীদের বিশেষ করে যাদের কোলাইটিস আছে তাদের ক্ষেত্রে সাবধানতার সাথে ওষুধটি সেবন করা উচিত।

মিথস্ক্রিয়া

থিওফাইলিন এবং এন্টাসিড এর সাথে ব্যবহারে ফার্মাকোকাইনেটিক্স এর কোন পরিবর্তন হয় না। রেনিটিডিন সেফটিবিউটেনের Cmax এবং AUC বৃদ্ধি করে।

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

গর্ভাবস্থা বিভাগ বি। গর্ভবতী মহিলাদের মধ্যে সেফটিবিউটেন ব্যবহার সম্পর্কে কোন নিয়ন্ত্রিত ডেটা নেই। গর্ভাবস্থায় সেফটিবিউটেন কেবল তখনই ব্যবহার করা উচিত যখন সুবিধাটি পরিষ্কারভাবে বুঝা যায়। সেফটিবিউটেন এর প্রস্তাবিত ডোজ মায়ের দুধে নির্গত হয় কিনা তা জানা যায়নি। যেহেতু অনেকগুলি ওষুধ মায়ের দুধে নিষ্কাশিত হয়, সেফটিবিউটেন নার্সিং মহিলাদের দিতে হলে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।

বৈপরীত্য

সেফটিবিউটেন অথবা সেফালোসপরিন গ্রুপের এন্টিবায়োটিক এর প্রতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ইহা প্রতিনির্দেশিত।

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

২৫° সে. এর নিচে আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, শুল্ক ও ঠান্ডা স্থানে রাখুন। সাসপেনশনের জন্য: তৈরীকৃত সাসপেনশন ১৪ দিন পর্যন্ত ২° থেকে ৮°সে. তাপমাত্রায় রেখে সেবন করা যাবে।

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share